গাম্বিয়ায় ৬৬ শিশুর মৃত্যুর পরে ভারতে তৈরি ৪ টি কাশির ওষুধ নিয়ে সতর্কতা WHO-র! তদন্ত শুরু মোদী সরকারের
গাম্বিয়ায় কমপক্ষে ৬৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে ভারতে তৈরি কাফ সিরাপ খেয়ে, এই সন্দেহ দেখা দেওয়ার পরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে এব্যাপারে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। হু-র তরফে পশ্চিম আফ্রিকার দেশে বিষাক্ত ওষুধ সরবরাহ করার ব্যা
গাম্বিয়ায় কমপক্ষে ৬৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে ভারতে তৈরি কাফ সিরাপ খেয়ে, এই সন্দেহ দেখা দেওয়ার পরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে এব্যাপারে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। হু-র তরফে পশ্চিম আফ্রিকার দেশে বিষাক্ত ওষুধ সরবরাহ করার ব্যাপারেও সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। এদিকে হু-র এই পদক্ষেপের পরে ভারত সরকারের তরফে হরিয়ানা ভিত্তিক সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
|
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে সতর্কবার্তা
বুধবার
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
সতর্কবার্তা
জারি
করে
বলা
হয়েছে,
গাম্বিয়ায়
চারটি
ওষুধ
ব্যবহারের
পরেই
৬৬
টি
শিশুর
মৃত্যু
কিংবা
অ্যাকিউট
কিডনি
ফেরিওরের
মতো
অবস্থা
দেখা
গিয়েছে।
এই
মৃত্যু
পরিবারগুলির
কাছে
হৃদয়
বিদারকের
মতোই।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
প্রধান
টেড্রোস
আধানম
ঘেব্রেইসাস
অপর
একটি
টুইটে
বলেছেন,
এই
চারটি
ওষুধই
ভারতের
মেডেন
ফার্মাসিউটিক্যালস
লিমিটেডের
তৈরি।
এব্যাপারে
হু
ওই
কোম্পানির
সঙ্গে
পরবর্তী
পর্যায়ের
তদন্ত
চালানোর
পাশাপাশি
ভারতের
নিয়ন্ত্রণকারী
সংস্থার
সঙ্গেও
কথা
বলছে।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
সতর্কতা
জারি
করে
বলা
হয়েছে,
আফ্রিকার
বিভিন্ন
দেশে
অনিয়ন্ত্রিত
বাজারের
মাধ্যমে
এই
সব
ওষুধ
ছড়িয়ে
পড়ার
বিষয়টিকে
উড়িয়ে
দেওয়া
যায়
না।
সেই
কারণে
সম্ভাব্য
ক্ষতি
থেকে
বাঁচতে
ওষুধগুলিকে
বাজারেই
চিহ্নিত
করে,
সেগুলিকে
সরিয়ে
ফেলার
কাজ
শুরু
করতে
আহ্বান
জানানো
হয়েছে।
যে চারটি ওষুধের জন্য সতর্কতা
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থা
যে
চারটি
ওষুধ
নিয়ে
বুধবার
সতর্কতা
জারি
করেছে,
সেগুলি
হল
প্রোমেথাজিন
ওরাল
সলিউশন,
কফেক্সামালিন
বেবি
কাফ
সিরাপ,
ম্যাকফ
বেবি
কাফ
সিরাপ
এবং
ম্যাগ্রিপ
এন
কোল্ড
সিরাপ।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
বলা
হয়েছে,
উল্লিখিত
এই
পণ্যগুলির
নিরাপত্তা
ও
গুণমান
নিয়ে
কোনও
গ্যারান্টি
তাদের
কাছে
নেই।
হু-র
সতর্কবার্তায়
বলা
হয়েছে,
নমুনা
পরীক্ষাগারে
বিশ্লেষণের
পরে
তারা
নিশ্চিত
যে
এইসব
ওষুধে
অগ্রহণযোগ্য
এবং
দূষণযোগ্য
পরিমাণে
ডাইথাইলিন
গ্লাইকোল
এবং
ইথিলিন
গ্লাইকোল
রয়েছে।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
বলা
হয়েছে,
ভারতের
সেন্ট্রাল
ড্রাগস
স্ট্যান্ডার্ড
কন্ট্রোল
অর্গানাইজেশন
থেকে
পাওয়া
তথ্য
অনুযায়ী
ওষুধ
প্রস্তুতকারক
সংস্থাটি
শুধুমাত্র
গাম্বিয়ায়
দূষিত
ওষুধ
সরবরাহ
করেছিল।
বিষক্রিয়ার ফল মারাত্মক
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
বলা
হয়েছে
চারটি
ওষুধে
থাকা
পদার্থগুলির
প্রভাব
বিষিক্ত
এবং
মারাত্মক।
এর
প্রভাবে
পেটে
ব্যথা,
বমি,
ডায়ারিয়া,
প্রস্রাব
না
হওয়া,
মাথা
ব্যথা,
কিডনিতে
ক্ষত
হতে
পারে।
যার
জন্য
মৃত্যুও
হতে
পারে।
গাম্বিয়ার
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের
তরফে
গত
মাসে
সেদেশের
হাসপাতালগুলিকে
২৮
টি
শিশুর
মৃত্যুর
পরে
একটি
সিরাপ
প্যারাসিটামলের
ব্যবহার
ফলাফল
না
মেলায়
তার
ব্যবহার
বন্ধ
রাখতে
বলেছিল।
ভারতে তদন্ত শুরু
এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক সূত্রে খবর, ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়াকে বিষয়টি সম্পর্কে জানায়। তারপরেই ডিসিজিআই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। হরিয়ানার সোনেপতের মেসার্স মেডেন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এখনও পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সম্পর্কে কোনও উত্তর দেয়নি।
নদীর গতিপথ আটকানোর জেরেই দুর্ঘটনা! মালে হড়পা বানে ৮ জনের মৃত্যু নিয়ে প্রশাসনকে নিশানা সেলিমের