জরুরি ভিত্তিতে ভ্যাকসিন প্রয়োগের আবেদন, ডিসেম্বরেই আসছে ফাইজারের করোনা টীকা?
জরুরি প্রয়োজনের ভিত্তিতে করোনা টীকা ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে আবেদন জানাল ফাইজার। মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছে এই আবেদন জানিয়েছে ফাইজার। যদি এই অনুমোদন মিলে যায়, তাহলে আগামী মাসেই বাজারে আসতে পারে ফাইজারের করোনা রোধক টীকা। জানা গিয়েছে আগামী মাসের প্রথম থেকেই সীমিত পর্যায়ে ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া যায় কিনা তা নিয়ে পর্যালোচনা শুরু করেছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ।
ইউরোপ ও গ্রেট ব্রিটেনেও আবেদন জানিয়েছে ফাইজার
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশনের পাশাপাশি ইউরোপ ও গ্রেট ব্রিটেনেও ফাইজার তাদের করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগের আবেদন জানিয়েছে বলে জানানো হয়েছে মার্কিন ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থার তরফে। ফাইজারের সিইও আলবার্ট বউরলা এই বিষয়ে বলেন, আমাদের কাজ হচ্ছে যত দ্রুত সম্ভব একটি নিরাপদ ও কার্যকরি ভ্যাকসিন পৌঁছে দেয়া।
ড়দিনের আগেই বাজারে আসবে করোনা ভ্যাকসিন
এর আগেও মার্কিন সংস্থা ফাইজার এবং বায়ো-এন-টেক এমনই আভাস দিয়েছিল যে বড়দিনের আগেই তারা তাদের করোনা টীকা বাজারে আনতে পারে। ইতিমধ্যেই বায়ো-এন-টেক এর সিইও উগুর সাহিন বলেন, 'সব ঠিক থাকলে বড়দিনের আগেই বাজারে আসবে করোনা ভ্যাকসিন।'
তৃতীয় স্তরের পরীক্ষা
এর আগে তৃতীয় স্তরের পরীক্ষার চলাকালীন ফাইজার জানিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিন ৯৫ শতাংশ কার্যকরী। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফাইজারকেও বড়দিনের আগেই এই ভ্যাকসিন বাজারজাত করার অনুমতি দিতে পারে।
রোগীদের মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করছে টীকা
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, এই ভ্যাকসিনের দু'টি ডোজ হবে। দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সাতদিনের মাথায় রোগীদের মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখা গিয়েছে। প্রথম এবং দ্বিতীয় ডোজের মধ্যে ২৮ দিনের ব্যবধান থাকবে বলেও জানানো হয়। এবার এই আবহে জরুরি ভিত্তিতে মার্কিন অনুমোদনের জন্য় আবেদন করা হল সংস্থার তরফে।
ওয়েইসি চালে কুপোকাত তৃণমূল, বাংলার ঘাসফুল প্রান্তরে গেরুয়া ঝড় সময়ের অপেক্ষা