চিন রক্তচক্ষু দেখালে পাল্টা দিতে প্রস্তুত ভারত! ভারতীয় মিসাইল তাক করে আছে চিনা সেনাঘাঁটিকে
চিনের রক্তচক্ষু দেখে ভয় পায় না ভারত। তাই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে চিনা সেনা মোতায়েন করার খবর পেতেই ভারত মিসাইল তাক করল।
চিনের রক্তচক্ষু দেখে ভয় পায় না ভারত। তাই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে চিনা সেনা মোতায়েন করার খবর পেতেই ভারত মিসাইল তাক করল। শনিবার ভারতীয় সেনাবাহিনী লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে। বায়ুসেনা আকাশপথে মিসাইল নিয়ে গিয়েছে লাদাখে। চিনকে ছেড়ে কথা বলবে না ভারত।
ফ্রন্টলাইনে নিজের সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি রাখছে ভারত
ভারত ও চিন দফায় দফায় আলোচনা চালিয়েও সমাধান সূত্রে পৌঁছতে পারেনি। শেষে চিন-ভারত দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। চিন নিয়ন্ত্রণ রেখরা ওপারে সেনা মোতায়েন করায় ভারতও তাই কোনও ঝুঁকি নিচ্ছে না। ফ্রন্টলাইনে নিজের সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরিই রাখছে।
বিমানবাহিনী সমস্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রস্তুত করে রেখেছে
ভারত ইতিমধ্যে সুখোই জঙ্গি বিমান এবং বোমারু বিমানগুলি মোতায়েন করেছে। সেনাবাহিনী বাড়াতে শুরু করেছে। সুখোই যোদ্ধারা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণের রেখার নিকটে আকাশে টহল দিচ্ছে। ক্ষেপণাস্ত্র মজুত রাখা হয়েছে। বিমানবাহিনী সমস্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রস্তুত করে রেখেছে।
আকাশপথে যে কোনও টার্গেটকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম
চিন যদি হামলা চালায়, ভারত তা যাতে রুখতে পারে, তার পুরোদস্তুর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলি আকাশপথে যে কোনও টার্গেটকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম। আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে শত্রু বিমান, ড্রোন ধ্বংস করে দেওয়া সম্ভব। এই ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেমটি শত্রু দেশচালিত কোনও ক্ষেপণাস্ত্রের উপরও হানা দিতে সক্ষম।
ট্যাঙ্ক বা চাকাযুক্ত ট্রাক থেকে নিক্ষেপ করা যেতে পারে মিসাইল
প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা বা ডিআরডিও দ্বারা নির্মিত মিসাইলগুলি একটি ট্যাঙ্ক বা চাকাযুক্ত ট্রাক থেকে নিক্ষেপ করা যেতে পারে। সমস্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা মজুত রেখেই দু'দেশ কূটনৈতিক ও সামরিক আলোচনা চালাচ্ছে। যদি পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে, তাহলে এসবের কোনও প্রয়োজন হবে না।