ছত্তিশগড়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নার্সকে বেঁধে গণধর্ষণ, নাবালক সহ গ্রেফতার তিন
ছত্তিশগড়ের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নার্সকে বেঁধে গণধর্ষণ, নাবালক সহ গ্রেফতার তিন
ছত্তিশগড়ে একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এক নার্সকে বেঁধে রেখে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল। পুলিশ সূত্রের খবর, অভিযুক্তদের মধ্যে একজন নাবালক ছিল। ছত্তিশগড় পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে চারজন জড়িত। একজন নাবালক সহ তিন জনকে পুলিশ ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছে। একজন পলাতক।
কী হয়েছিল স্বাস্থ্যকর্মীর সঙ্গে
পুলিশ সূত্রের খবর, ঘটনাটি ছত্তিশগড়ের মহেন্দ্রগড় জেলার ছিপছিপি গ্রামে ঘটেছে। অভিযুক্তরা নির্যাতিতাকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কাজ করতে দেখেন। সেই সময় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নির্যাতিতারা একা ছিলেন। এরপরেই অভিযুক্তরা নির্যাতিতার ওপর আক্রমণ করেন। তাঁরা নির্যাতিতাকে বেঁধে রেখে একে একে ধর্ষণ করেন। সেখান থেকে কোনও পরমে মুক্তি পেয়ে নির্যাতিতা বাড়িতে ফিরে আসেন। তাঁর বাবা-মাকে সমস্ত ঘটনা বলেন। এরপরেই নির্যাতিতা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন।
নাবালক সহ আটক তিন
প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক নিমেশ বারাইয়া জানিয়েছেন, নির্যাতিতা চার জনের নামে অভিযোগ করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্তদের মধ্যে ১৭ বছরের এক কিশোর রয়েছে বলে তিনি জানান। এক অভিযুক্ত নিখোঁজ। পুলিশ নিখোঁজ অভিযুক্তের সন্ধানে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে।
স্বাস্থ্যকর্মীদের উদ্বেগ
স্বাস্থ্যকর্মীরা এই ঘটনার পর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়ে কাজ করতে যাওয়ার বিষয়ে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা ছত্তিশগড়কে সরকার প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়ে কাজ করার জন্য নিরাপত্তা চেয়েছেন। জেলার একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রতিমা সিং বলেন, আমরা সুরক্ষা চাই। যদি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে আমরা কাজ করব না। ঘটনায় বিজেপির তরফে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখানো হয়েছে। ছত্তিশগড়ের বিজেপি নেতা মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন।
ঝাড়খণ্ডে গণধর্ষণের অভিযোগ
সম্প্রতি
ঝাড়খণ্ডের
এক
প্রযুক্তিবিদকে
গণধর্ষণের
অভিযোগ
উঠেছে।
ওই
প্রযুক্তিবিদ
একটি
বিখ্যাত
সংস্থার
হয়ে
কাজ
করেন।
তিনি
তাঁর
প্রেমিকের
সঙ্গে
বাইকে
বেরিয়েছিল।
হঠাৎ
করে
একটি
গাড়ি
এসে
তাঁদের
রাস্তায়
বাধা
দেয়।
নির্যাতিতার
প্রেমিককে
মারধর
করে।
নির্যাতিতাকে
তুলে
নিয়ে
যায়
অভিযক্তরা।
তাঁরা
একটি
নির্জন
জায়গায়
নির্যাতিতাকে
গণধর্ষণ
করেন।
এরপরে
তাঁকে
ওই
নির্জন
জায়গায়
ফেলে
চলে
আসেন।
মহিলার
থেকে
মোবাইল
বা
টাকাও
কেড়ে
নেওয়া
হয়।
কোনও
রকম
বাড়ি
পৌঁছন
নির্যাতিতা।তিনি
অভিযোগে
জানিয়েছেন,
৮
থেকে
১০
জন
তাঁকে
গণধর্ষণ
করেছে।
সম্প্রতি
গাজিয়াবাদে
একটি
চটের
ব্যাগ
থেকে
এক
মহিলাকে
উদ্ধার
করা
হয়।
ওই
মহিলাকে
গণধর্ষণের
পর
যৌনাঙ্গে
লোহার
রড
ঢুকিয়ে
দেওয়া।
এরপর
চটের
ব্যাগে
বন্দি
করে
ফেলে
রাখে।
গাজিয়াবাদের
ঘটনা
নির্ভয়ার
স্মৃতি
উস্কে
দেয়।
গাজিয়াবাদের
নির্যাতিতা
জানিয়েছেন,
সম্পত্তি
নিয়ে
ঝগড়ার
জন্য
তাঁকে
ধর্ষণ
করা
হয়েছে।