রাজীবের পরে দেশভক্ত প্রধানমন্ত্রী মোদীই! বিজেপিতে যোগ দিয়েই নিশানা সনিয়া-রাহুলকে
ভোটের আগে ফের ধাক্কা কংগ্রেসে। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এস কৃষ্ণ কুমার যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে।
ভোটের আগে ফের ধাক্কা কংগ্রেসে। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এস কৃষ্ণ কুমার যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। ১৯৬৩ ব্যাচের আইএএস অফিসার নিজেকে রাজীব গান্ধীর কাছের লোক বলে দাবি করেছেন। বলেছেন, তিনি ইউপিএ চেয়ারপার্সন সনিয়া গান্ধী এবং কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বের বিরুদ্ধে।
সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভূয়সী প্রশংসা করেন এস কৃষ্ণ কুমার। জীবনের বাকি সময় নরেন্দ্র মোদীর সৈনিক হিসেবে তিনি কাজ করতে চান বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের উচিত নরেন্দ্র মোদীর জন্য পাঁচ বছরের জন্য নয়, দশ বছরের জন্য ভোট দেওয়া। তা করতে পারলে ভারত বিশ্বের শীর্ষে পৌঁছে যাবে।
কেরলের কোল্লাম আসন থেকে তিনবারের কংগ্রেস সাংসদ বলেন, ইউপিএ-র সময়ে তিনি সনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। আর বর্তমান সময়ে তার ছেলের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। নিজেকে রাহুল গান্ধীর কাছের লোক বলে দাবি করেছেন এই নেতা। তাঁর মতে রাজীব গান্ধীর পরে দেশ ভক্ত প্রধানমন্ত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁরই দেশ চালানো উচিত বলে মন্তব্য করেন এস কৃষ্ণ কুমার।
[আরও পড়ুন: গনি-গড়ে আধিপত্য রক্ষায় আত্মবিশ্বাস কংগ্রেস! একনজরে মালদহ দক্ষিণের ভোট ইতিহাস ]
সনিয়া গান্ধীকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, দেশের প্রতি কোনও ভালবাসা নেই সনিয়ার। দেশের সংস্কৃতি সম্পর্কেও কোনও ধারনা নেই তাঁর। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই মন্তব্য করার কথা জানিয়েছেন ওই নেতা। বলেছেন সনিরাকে ঘিরে যাঁরা রয়েছেন তাঁরা দুর্নীতিগ্রস্ত। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নরসীমা রাও-এর মৃত্যুর পর তাঁকে যথাযোগ্য সম্মান না জানানোর পিছনে রয়েছেন কংগ্রেস নেতা আহমেদ প্যাটেল এবং সনিয়া গান্ধী।
[আরও পড়ুন: কংগ্রেসের জমি কেড়ে গনি-গড়ে জয়ের স্বপ্ন তৃণমূলের! একনজরে মালদহ উত্তরের ভোট ইতিহাস ]