রাজ্যপালের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির মান্যতা তথাগতকে! রাজ্য থেকে রাজ্যপালের দৌড়ে রয়েছেন যাঁরা
রাজ্যপালের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির মান্যতা তথাগতকে! রাজ্য থেকে রাজ্যপালের দৌড়ে রয়েছেন যাঁরা
বাংলার সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরতে চান মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথাগত রায়। এদিন মেঘালয়ের রাজ্যপালের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পেয়েই তিনি এই ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। সপ্তাহখানেক আগেও তিনি একই ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন। তবে ইতিমধ্যেই তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।
রাজ্যপালের পদ থেকে অব্যাহতি তথাগতকে
রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে তিনি সত্যপাল মালিককে মেঘালয়ের রাজ্যপাল করার কথা শুনেছেন। এরপর তিনি সত্যপাল মালিকের সঙ্গেও কথা বলেন। তবে শিলং-এ তাঁর পৌঁছতে কিছু সময় লাগবে বলে টুইটে জানিয়েছেন তথাগত।
রাজ্য রাজনীতিতে ফিরে আসার ইচ্ছা প্রকাশ
দায়িত্ব
থেকে
অব্যাহতি
পেয়েই
তিনি
রাজ্য
রাজনীতিতে
ফেরার
ইচ্ছা
প্রকাশ
করেছেন।
তিনি
বিজেপির
প্রাক্তন
রাজ্য
সভাপতিও
বটে।
দিল্লিতে
দলের
কেন্দ্রীয়
নেতৃত্বকে
নিজের
ইচ্ছার
কথা
জানিয়েছেন
তথাগত
রায়।
২০০২
থেকে
২০০৬
সাল
পর্যন্ত
তিনি
রাজ্য
বিজেপির
সভাপতি
ছিলেন।
রাজ্যে
যখন
বিজেপিকে
কার্যত
অনুবীক্ষণ
যন্ত্র
দিয়ে
খুঁজতে
হত
সেই
সময়
রাজ্য
সভাপতি
দায়িত্ব
সামলেছেন
তিনি।
তিনি
বিজেপির
জাতীয়
কর্মসমিতির
সদস্যও
ছিলেন।
বঙ্গ বিজেপিতে নয়া সমীকরণ
২০২১-এর দিকে নজর রেখেই কি তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরতে চাইছেন, সেই প্রশ্ন উঠেছে বিজেপির অন্দরমহলে। তবে তাঁকে স্বাগত জানাতে তৈরি রাজ্য বিজেপি। রাজ্যপালের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে যদি উনি সক্রিয় রাজনীতিতে আসতে চান, তাহলে কোনও অসুবিধা নেই বলে জানিয়েছিলেন রাহুল সিনহা। তথাগত রায় পুরনো দিনের বিজেপি কর্মী এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি থাকার কথা স্মরণ করেছে রাহুল সিনহা। উনি ফের সক্রিয় রাজনীতিতে আসলে বিজেপির লাভ। তাঁকে বিজেপির ঘরের লোক বলেও বর্ণনা করেছেন রাহুল।
অন্যদিকে সক্রিয় রাজনীতিতে ফেরার আগেই তিনি দিলীপ ঘোষকে উপদেশ দিয়ে ফেলেছেন। তিনি বলেছেন, গরুর দুধে সোনা ও গোমূত্র নিয়ে কথা বললে বাঙালি সমাজের মন পাওয়া কঠিন। মন্তব্য করেছেন তথাগত রায়। এই মন্তব্যেবর মাধ্যমে নাম না করে তিনি দিলীপ ঘোষকেই কটাক্ষ করেছেন বলে মনে করছে রাজনীতিক মহল।
রাজ্য থেকে রাজ্যপালের দৌঁড়ে রয়েছেন যাঁরা
বিজেপির শাসনকালে রাজ্য থেকে রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল তথাগত রায়কে। তাঁকে অব্যাহতি দেওয়ার পরে বাংলা থেকে রাজ্যপাল হিসেবে বেশ কয়েকজনের নাম উঠে আসছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন, বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি অসীম ঘোষ। এছাড়াও তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন আইপিএস আরকে হাণ্ডা এবং রাজ্য বিজেপির বর্তমান কোষাধ্যক্ষ সাওয়াত ধানানিয়া।
মৃত্যু বনাম অন্তর্ধান দিবস বিতর্ক জারি! নেতাজিকে নিয়ে অধীর-কংগ্রেস মতপার্থক্য প্রকাশ্যে