নতুন-পুরনোর মিশেলেই ভরসা মমতার! একনজরে তৃণমূলের নতুন প্রার্থীরা
২০১৯-এর লোকসভার লক্ষ্যে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করলেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নতুন ও পুরনোর মিশেল রাখা রয়েছে এই তালিকায়।
২০১৯-এর
লোকসভার
লক্ষ্যে
প্রার্থী
তালিকা
ঘোষণা
করলেন
তৃণমূল
নেত্রী
তথা
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়।
নতুন
ও
পুরনোর
মিশেল
রাখা
রয়েছে
এই
তালিকায়।
তবে
১৭
জনকে
এবার
নতুন
করে
লোকসভায়
প্রার্থী
করা
হয়েছে।
সঙ্গে
রয়েছেন
পুরনোরাও।
লোকসভায়
নতুন
প্রার্থী
হলেও
বেশিরভাগই
রাজনৈতিক
নেতা-মন্ত্রী।
তালিকায়রয়েছেন
১৭
জন।
দার্জিলিং-এর
অমর
সিং
রাই
গোর্খা
জনমুক্তি
মোর্চার
বিধায়ক
ছিলেন।
কোচবিহারে
তৃণমূলের
তরফে
নতুন
প্রার্থী
করা
হয়েছে
পরেশ
অধিকারীকে।
পরেশ
অধিকারী
একসময়ে
ফরওয়ার্ড
ব্লকে
ছিলেন।
কানাইলাল
আরগওয়াল
তৃণমূলের
তরফে
বিধানসভার
সদস্য।
মৌসম
বেনজির
নূর
তৃণমূলের
তরফে
প্রথমবার
প্রার্থী
হচ্ছেন।
জঙ্গিপুরের
খলিলুর
রহমানও
লোকসভায়
প্রথমবার
দাঁড়াতে
চলেছেন।
মুর্শিদাবাদ
ও
বহরমপুর
থেকে
যথাক্রমে
আবু
তাহের
খান
এবং
অপূর্ব
সরকারকে
প্রার্থী
করেছে
তৃণমূল।
এঁরা
দুজনেই
কংগ্রেস
বিধায়ক
ছিলেন।
কৃষ্ণনগর
থেকে
তৃণমূলের
মহুয়া
মৈত্র
নতুন
প্রার্থী।
কিন্তু
তিনি
বর্তমানে
বিধায়ক
বটে।
রানাঘাট
থেকে
তৃণমূলের
তরফে
প্রার্থী
করা
হয়েছে
রূপালি
বিশ্বাসকে।
তিনি
তৃণমূলের
বিধায়ক
সত্যজিৎ
বিশ্বাসের
স্ত্রী।
সত্যজিৎ
বিশ্বাসকে
কয়েকদিন
আগে
হত্যা
করা
হয়েছে।
বোলপুরের
প্রার্থী
অসিত
মাল
একসময়ে
কংগ্রেস
বিধায়ক
ছিলেন।
তাঁকে
এবার
প্রার্থী
করেছে
তৃণমূল।
ঝাড়গ্রামের
বীরবাহা
সোরেনও
নতুন
প্রার্থী।
মেদিনীপুরের
প্রার্থী
মানস
ভুঁইয়া
বর্তমানে
তৃণমূলের
তরফে
রাজ্যসভার
সদস্য।
সুব্রত
মুখোপাধ্যায়
বর্তমানে
পঞ্চায়েত
মন্ত্রী।
বাম
আমলে
একসময়ে
তিনি
এই
বাঁকুড়া
থেকেই
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করে
পরাজিত
হয়েছিলেন।
বিষ্ণুপুরের
প্রার্থী
শ্যামল
সাঁতরা
বর্তমানে
বিধায়ক।
দক্ষিণ
কলকাতার
মালায়
রায়
কলকাতা
পুরসভায়
বর্তমানে
চেয়ারপার্সন।
রাজনীতির
জগতে
নতুন
মধ্যে
রয়েছেন
বসিরহাট
থেকে
নূসরত
জাহান
এবং
যাদবপুর
থেকে
মিমি
চক্রবর্তী।
এঁরা
দুজনেই
টলিউডের।