পার্টি অফিস পরির্দশনে দিলীপ, পাঁচলায় বাধা প্রিয়ঙ্কাকে! হাওড়ায় অশান্তি ঠেকাতে ১০ আইপিএসকে দায়িত্ব মমতার
হাওড়ার (Howrah) বিভিন্ন জায়গায় কার্ফু এবং ইন্টারনেটের ওপরে নিষেধাজ্ঞার পরেই এদিন সকালে পাঁচলায় পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এদিন উলুবেড়িয়ায় (uluberia) পুড়িয়ে দেওয়া বিজেপির (BJP)অফিস পরিদর্শন করেন দলে
হাওড়ার (Howrah) বিভিন্ন জায়গায় কার্ফু এবং ইন্টারনেটের ওপরে নিষেধাজ্ঞার পরেই এদিন সকালে পাঁচলায় পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এদিন উলুবেড়িয়ায় (uluberia) পুড়িয়ে দেওয়া বিজেপির (BJP)অফিস পরিদর্শন করেন দলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তবে পাঁচলায় (Pachla) আটকে দেওয়া হয় বিজেপি নেত্রী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়ালকে (Priyanka Tibrewal)। অন্যদিকে, হাওড়ার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১০ আইপিএস (IPS)-এর ওপরে দায়িত্ব দিয়েছে নবান্ন।
উলুবেড়িয়াক পার্টি অফিস পরিদর্শনে দিলীপ
এদিন
বেলা
১১টায়
দিলীপ
ঘোষ
উলুবেড়িয়ার
মনসাতলায়
বিজেপির
পার্টি
অফিস
পরিদর্শন
করেন।
শুক্রবার
এই
পার্টি
অফিসে
ভাঙচুর
করে
আগুন
দেওয়ার
অভিযোগ
উঠেছিল।
রাজ্যের
আইনশৃঙ্খলা
পরিস্থিতির
অবনতি
হয়েছে
বলেও
অভিযোগ
করেন
তিনি।
বিজেপির
সর্ব
ভারতীয়
সহ
সভাপতির
আরও
অভিযোগ
শুধু
হাওয়াতেই
নয়,
মালদহ-মুর্শিদাবাদের
বিভিন্ন
জায়গায়
যে
অশান্তি
হচ্ছে,
তা
থামানোর
চেষ্টা
করছে
না
সরকার।
রাজ্যের
একটা
বড়
অংশের
মানুষ
অসুরক্ষিত
বলেও
দাবি
করেন
তিনি।
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
হিংসা
ছড়ালেও,
পুলিশ
তার
বিরুদ্ধে
কোনও
ব্যবস্থা
নেয়নি
বলেও
অভিযোগ
করেন
তিনি।
পাঁচলায় আটক বিজেপি নেত্রী প্রিয়ঙ্কা
এদিন পাঁচলা যাওয়ার পরে বিজেপি নেত্রী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়ালকে একাধিকবার বাধার মুখে পড়তে হয়। প্রথমে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর টোলপ্লাজায় তাঁর গাড়ি আটকানো হলেও, তা ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে পাঁচলায় ১৪৪ ধারা জারির কথা বলে পুলিশ তাঁর গাড়ি আটকায়। সেই সময় স্থানীয় এক ক্লাব ঘরে বসে প্রতিবাদ জানান প্রিয়ঙ্কা।
কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করে চিঠি
হাওড়ায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি দিলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ। তিনি চিঠিতে বলেছেন, হাওড়ার একাধিক জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ। রাজ্যের মানুষ সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ বলেও মন্তব্য করেছেন সৌমিত্র খাঁ।
হাওড়ার দায়িত্ব ১০ আইপিএসকে
এদিকে
হাওড়ার
পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণ
করতে
১০
আইপিএসকে
দায়িত্ব
দিয়েছে
নবান্ন।
তাঁর
মধ্যে
দুজন
এডিজি
পদমর্যাদার
আধিকারিকও
রয়েছেন।
১০
জনকেই
এলাকায়
যেতে
বলা
হয়েছে।
হাওড়ার
পুরে
পুলিশি
ব্যবস্থার
দায়িত্ব
দেওয়া
হয়েছে
এডিজি
আইডি
নীরজ
সিংকে।
তাঁকে
সাহায্য
করবেন
এন
পারভেজ।
এছাড়াও
তালিকায়
যেসব
আইপিএস
রয়েছেন,
তাঁরা
হলেন,
ডিআইডি
সিআইডি
(অপারেশন)
মিরাজ
খালিদ,
ডিআইজি
(সীমান্ত)
আইবি
সুমনডিৎ
রায়,
আইপিএস
অঞ্জলি
সিং,
এসপি
সিআইএফ
হোসেন
মেহেজি
রহমান
এবং
আইপিএস
অজিত
যাদব।
হাওড়া গ্রামীন এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এডিজি ইবি অজয় কুমারকে। তাঁকে সাহায্য করবেন ডিআইজি সিআইডি (স্পেশাল) কল্যাণ মুখোপাধ্যায়, ডিআইজি দুর্গাপুর ফারহাত আব্বাস, এবং চন্দ্রশেখ বর্ধন এবং অনামিত্র দাস।