মজাদার গোয়েন্দা জোকস
আমি কী অতই বোকা স্যার?
গোয়েন্দা
প্রধান:
চোরাকারবারিদের
অনুসরণ
করে
তুমি
কি
হোটেল
সুপার
স্টারে
গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা
সহকারী:
অবশ্যই,
স্যার!
গোয়েন্দা
প্রধান:
ওরা
তোমাকে
চিনে
ফেলেনি
তো?
গোয়েন্দা
সহকারী:
অসম্ভব,
স্যার।
আমি
ছদ্মবেশ
নিয়ে
হোটেলের
ভেতরে
ঢুকে
গেছি।
গোয়েন্দা
প্রধান:
কিসের
ছদ্মবেশে
গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা
সহকারী:
স্যার,
ভিক্ষুকের
ছদ্মবেশে।
গোয়েন্দা
প্রধান:
কী?!
হোটেল
সুপার
স্টারের
মতো
একটা
জায়গায়
তুমি
ভিক্ষুকের
ছদ্মবেশে
গিয়েছ?
তোমাকে
তো
ভেতরে
ঢুকতেই
দেওয়ার
কথা
না!
গোয়েন্দা
সহকারী:
হা
হা!
স্যার
কি
আমাকে
অত
বোকা
ভেবেছেন?
জানতাম,
ঢুকতে
দেবে
না।
সে
জন্য
আগে
থেকেই
গলায়
পরিচয়পত্রটা
ঝুলিয়ে
রেখেছিলাম!
স্যার দয়া করে ওকে আপনার পরিচয় পত্রটা দেখান!
একদিন
এক
কৃষকের
বাড়িতে
হানা
দিলেন
এক
গোয়েন্দা।
সহজ
সরল
কৃষককে
ধমক
দিয়ে
গোয়েন্দা
বললেন,
সরে
দাঁড়াও,
আজ
তোমার
বাড়িতে
তল্লাশি
করব!
কৃষক
বললেন,
তল্লাশি
করতে
চান,
করুন
স্যার।
কিন্তু
দয়া
করে
বাড়ির
উত্তর
দিকের
মাঠটাতে
যাবেন
না।
গোয়েন্দা
কৃষকের
নাকের
ডগায়
পরিচয়পত্রটা
ঝুলিয়ে
বললেন,
এটা
চেন?
এখানে
আমার
নাম
লেখা
আছে-গোয়েন্দা
ছক্কু!
এটা
দেখলে
যে
কেউ
ভয়ে
কুঁকড়ে
যায়!
আর
তুমি
কিনা
আমার
কাজে
বাধা
দিতে
চাও?
ধমক
খেয়ে
আর
কিছু
বললেন
না
কৃষক।
কিছুক্ষণ
পরই
দেখা
গেল,
উত্তর
দিকের
মাঠ
থেকে
গোয়েন্দা
ছক্কু
চিৎকার
করে
দৌড়চ্ছেন,
বাঁচাও!
আমাকে
বাঁচাও।
কৃষক
ছুটে
গিয়ে
দেখলেন,
একটা
ষাঁড়
গোয়েন্দা
ছক্কুকে
তাড়া
করছে।
দূর
থেকে
কৃষক
বললেন,
স্যার,
ওকে
আপনার
পরিচয়পত্রটা
দেখান!
নাহ, কিছুই শোনা যাচ্ছিল না!
এক
বাড়িতে
ডাকাতি
হয়েছে।
প্রতিবেশীর
বাড়িতে
অনুসন্ধানের
কাজে
গেছেন
গোয়েন্দা।
গোয়েন্দা:
গত
রাতে
পাশের
বাড়ি
থেকে
আপনারা
কোনো
শব্দ
শুনতে
পেয়েছেন?
প্রতিবেশী:
নাহ্!
গোলাগুলি,
চিৎকার
আর
ওদের
কুকুরটার
চেঁচামেচির
যন্ত্রণায়
কিছু
শোনাই
যাচ্ছিল
না!
হুম...
ছোট্ট
মিতু
গেছে
গোয়েন্দাদের
অফিসে।
দেয়ালে
‘ওয়ান্টেড'-এর
তালিকায়
টাঙানো
অপরাধীদের
ছবি
দেখে
সে
গোয়েন্দা
অফিসারকে
প্রশ্ন
করল,
‘তোমরা
কি
সত্যিই
ওদের
গ্রেপ্তার
করতে
চাও?'
গোয়েন্দা:
অবশ্যই।
মিতু:
তাহলে
ছবি
তোলার
সময়ই
আটকে
রাখলে
না
কেন?!