নেতিবাচক প্রভাবের জের! মাঙ্কিপক্সের নাম পরিবর্তন করল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা
নেতিবাচক প্রভাবের জেরে মাঙ্কিপক্সের নামই পরিবর্তন করে দিল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। সংবাদ সংস্থার খবর অনুযায়ী, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে মাঙ্কিপক্সের ইংরেজি নাম পরিবর্তন করে এমপক্স রাখা হবে। উল্লেখ করা যেতে পারে ১৯৫
নেতিবাচক প্রভাবের জেরে মাঙ্কিপক্সের নামই পরিবর্তন করে দিল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। সংবাদ সংস্থার খবর অনুযায়ী, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে মাঙ্কিপক্সের ইংরেজি নাম পরিবর্তন করে এমপক্স রাখা হবে। উল্লেখ করা যেতে পারে ১৯৫৮ সালে ডেনমার্কে বানরের মধ্যে ভাইরাসটি আবিষ্কৃত হয়। তারপর থেকেই এর নাম মাঙ্কিপক্স। তবে পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে এই রোগটি লক্ষ্য করা গিয়েছে। যার বেশিরভাগই ইঁদুর।
একবছর একই সঙ্গে ২ নাম
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
বলা
হয়েছে,
বিশ্বের
বিভিন্ন
বিশেষজ্ঞের
সঙঅগে
তারা
আলোচনা
করার
পরে,
মাঙ্কিপক্সের
প্রতিশব্দ
হিসেবে
mpox
ব্যবহার
করার
সিদ্ধান্ত
হয়েছে।
তবে
দুটি
নামই
প্রথম
একবছরের
জন্য
ব্যবহার
করার
পরে
মাঙ্কিপক্স
শব্দ
পর্যায়ক্রমে
বাদ
দেওয়া
হবে।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থায়
তাদের
যোগাযোগের
ক্ষেত্রে
এমপক্স
শব্দটি
দেবে।
পাশাপাশি
দেশগুলিকে
এই
শব্দ
ব্যবহার
করতে
উৎসাহিত
করবে।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
বলা
হয়েছে,
বর্তমান
নামের
নেতিবাচক
প্রভাব
কমাতেই
এই
নতুন
নাম।
আবিষ্কারের পরে আফ্রিকায় সীমাবদ্ধ ছিল
১৯ ৫৮ সালে ডেনমার্কে ভাইরাসের আবিষ্কার। সেই সময় মূলক বানরের মধ্যেই তা পাওয়া যেত। সেই কারণে নাম রাখা হয়েছিল মাঙ্কিপক্স। পরবর্তী সময়ে ১৯৭০ সালে কঙ্গোতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে এই ভাইরাস নির্দিষ্ট করে পশ্চিম ও মধ্য আফ্রিকার দেশগুলিতে সীমাবদ্ধ ছিল।
রোগেল লক্ষণ
এই
ভাইরাসে
জ্বর
ছাড়াও
বেশিতে
ব্যথা
এবং
ত্বকের
ওপরে
বড়
ফোঁড়ার
মতো
হয়ে
ওঠে।
গত
মে
মাসে
তা
বিশ্বের
বিভিন্ন
দেশের
মতো
ভারতেও
ছড়ায়।
প্রাথমিকভাবে
দেখা
গিয়েছিল,
পুরুষদের
মধ্যে
যাঁরা
পুরুষদের
সঙ্গে
যৌন
সংসর্গ
করে,
তাঁদের
মধ্যেই
এই
রোগ
ছড়াচ্ছে।
তবে
দেখা
গিয়েছে,
প্রত্যক্ষ
এবং
পরোক্ষভাবে
সংক্রমিত
প্রাণী
থেকে
মানুষের
মধ্যে
এই
ভাইরাস
ছড়িয়ে
পড়ে।
ত্বকের
ওপরে
বড়
ফোঁড়ার
মতো
হয়ে
ওঠার
কারণে
মানুষ
থেকে
মানুষে
সংক্রমণ
ছড়ায়।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
রিপোর্ট
অনুযায়ী,
এই
বছরে
এখনও
পর্যন্ত
বিশ্বের
১১০
টি
দেশে
৮১,
১০৭
জন
এই
রোগে
আক্রান্ত
হয়েছেন।
এখনও
পর্যন্ত
এই
রোগে
মৃত্যুর
সংখ্যা
৫৫।
কোন কোন ক্ষেত্রে থেকে রোগ ছড়ায়
বর্তমান সময়ে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার প্রধান কারণ হিসেবে নথিভুক্ত হয়েছে, তার থেকে বলা যায় যৌন সংসর্গ থেকেই এই ভাইরাস ছড়াচ্ছে। তবে ত্বকে ফোঁড়ার মতো অংশ থেকেও সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। এছাড়াো সংক্রমিত ব্যক্তির লিনেন, ম্যাট্রেস, গ্যাজেট, জামাকাপড় থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
একধাক্কায় কলকাতার তাপমাত্রা বাড়ল ২ ডিগ্রির বেশি! একনজরে বাংলার জেলাগুলির আবহাওয়ার পূর্বাভাস