মোমিনপুর কাণ্ডে জেএমবি যোগ! চার্জশিটে কী জানাল NIA
মোমিনপুর কাণ্ডে জেএমবি যোগ! চার্জশিটে কী জানাল NIA
মোমিনপুর কাণ্ডে চার্জশিট দিল এনআইএ। ২২ জনের নামে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এনআইএ-র বিশেষ আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। যে ২২ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ১৪ জন ফেরার বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই জেএমবি যোগ পেয়েছে তদন্তকারীরা। এই ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত শাকিলের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৩৬ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিলেন তদন্তকারীরা।
চার্জশিট দিল এনআইএ
মোমিনপুর হিংসার ঘটনায় চার্জশিট জমা দিল এনআইএ। শনিবার এনআইএ-র বিশেষ আদালতে শনিবার চার্জশিট দেওয়া হয়। ২২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে চার্জশিটে। যে ২২ জনের মধ্যে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ১৪ দন ফেরার। গ্রেফতার হয়েছে ৮ জন। কয়েকদিন আগেই মোমিনপুরের ঘটনায় শহরের একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারীর সংস্থা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক মোমিনপুরের হিংসার ঘটনাকে একেবারেই সহজভাবে নেয়নি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় এনআইএকে।
মোমিনপুর কাণ্ডে জেএমবি যোগ
মোমিনপুর কাণ্ডে এবার জঙ্গিযোগ। জেএমবি যোগ পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। এরপ আগেও বর্ধমানের খাগড়াগড়ে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনের হদিশ মিলেছিল। রাজ্যে একাধিক জায়গায় জেএমবি জঙ্গি মডিউলের হদিশ মিলেছে এর আগে। কিন্তু শহর কলকাতায় এই প্রথম এই ধরনের ঘটনা ঘটল। কলকাতা শহরে এর কখনও জঙ্গি জেএমবি জঙ্গি মডিউলের হদিশ মেলেনি। মোমিনপুরের এই ঘটনা জেএমবি জঙ্গি যোগে নতুন করে শঙ্কার মেঘ দেখা দিয়েছে।
কলকাতায় তল্লাশি
কয়েকদিন আগে কলকাতায় মোমিনপুর কাণ্ডের যোগে একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। প্রায় ১৭টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়েছে। সেই তল্লাশিতে ৩৬ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে তদন্তকারীরা। মোমিনপুর কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্তের বাড়ি থেকে এই বিপুল পরিমান টাকা উদ্ধার করে তদন্তকারীরা। মোমিনপুরে তল্লাশিতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখেও পড়েত হয়েছে এনআইএকে। ওয়ারেন্ট ছাড়া কেন তল্লাশি চালানো হচ্ছে তা নিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিল স্থানীয় বাসিন্দারা।
তদন্তে কলকাতা পুলিশও
মোমিনপুরের ঘটনার তদন্ত প্রথমে শুরু করেছিল কলকাতা পুলিশ। তিনটি এফআইআর দায়ের করে শুরু হয় তদন্ত। এমনকী এই ঘটনার তদন্তে সিটও গঠন করা হয়েছিল। হাইকোর্টের নির্দেশ গঠন করা হয়েছিল সিট। তারমধ্যে দুটি এফআইআরের তদন্ত করছে কলকাতা পুলিশ আর একটি এফআইআররে তদন্ত করছে এনআইএ। এই মামলায় ২০ জনকে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। তাদের পড়ে হেফাজতে নেয় এনআইএ। পরে আরও ৮ জনকে গ্রেফতার করে এনআইএ। তবে চার্জশিটে যাদের নাম রয়েছে তাদের অধিকাংশই ফেরার।