গ্রিন জোন সচল হলেও আড্ডা বন্ধ থাকবে, কড়া হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর
গ্রিন জোন সচল হলেও আড্ডা বন্ধ থাকবে, কড়া হুঁশিয়ারি মুখ্যমন্ত্রীর
৩ রা মে আক্ষরিক অর্থে শেষ হওয়ার কথা দ্বিতীয় দফার লকডাউন। ইতিমধ্যেই লকডাউন বেশ কিছু জায়গায় শিথিল হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেও আগামীতে আরও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে কেন্দ্র। যদিও এখনও কোনও স্পষ্ট নির্দেশিকা জারি করা হয়নি।
গ্রিন জোন গুলিতে শিথিল লকডাউন
এমতাবস্থায় রাজ্যের গ্রিন জোন গুলির জন্য লকডাউন খানিক শিথিল করতে দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে। ইতিমধ্যেই গ্রিন জোন গুলিতে ছোট ছোট দোকান, কারখানা এবং নির্মাণ কাজেও ছাড় দেওয়া হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে।
২১ শে মে পর্যন্ত সকলকে ঘরে থাকার অনুরোধ
যদিও এদিনের সাংবাদিক বৈঠক থেকেই কেন্দ্রের কাছে লকডাউনের পরবর্তী কার্যক্রম নিয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশিকা চান মমতা। পাশাপাশি ২১ শে মে পর্যন্ত সকলে প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে না বেরোনোরও অনুরোধ করেন তিনি। তার কথায়, "এই সঙ্কট কখন শেষ হবে তা কেউ বলতে পারছে না। বেশিরভাগই দেশেই ইতোমধ্যে মে মাসের শেষ বা জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।"
ছাড় মিলল কোন ক্ষেত্র গুলিতে ?
এদিকে রাজ্য সরকারের নতুন নির্দেশিকায় লকডাউনে ছাড় দেওয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রকে। এই তালিকায় রয়েছে স্টেশনারি দোকান, রঙের দোকান, ইলেকট্রনিক্স, হার্ডওয়্যার, মোবাইল, লন্ড্রি, চা এবং পানের দোকান গুলিও। গ্রিন জোনের মধ্যে এই দোকান গুলি খোলা যাবে ১লা মে-র পর থেকে। চা ও পানের দোকান খুললেও যে কোনও জমায়েত আড্ডা বন্ধ করতে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মমতা বন্দোপাধ্যায়।