কাটমানি নিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ফতোয়া! হার মানল সিপিএম সমর্থকদের দেওয়া জ্যোতিপ্রিয়র নিদানও
কাটমানির টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় পঞ্চায়েতের দায়িত্বে থাকা তৃণমূলের নেতাদের তরফে। কিন্তু সময় গেলেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হয়নি।
কাটমানির
টাকা
ফেরত
দেওয়ার
প্রতিশ্রুতি
দেওয়া
হয়েছিল
স্থানীয়
পঞ্চায়েতের
দায়িত্বে
থাকা
তৃণমূলের
নেতাদের
তরফে।
কিন্তু
সময়
গেলেও
প্রতিশ্রুতি
রক্ষা
করা
হয়নি।
এই
অভিযোগ
আউশগ্রাম
১
নম্বর
ব্লকের
গুসকরা
২
পঞ্চায়েতের
দেয়াশা
এলাকার।
প্রতিশ্রুতি
রক্ষা
না
হওয়ায়,
এএবার
তৃণমূল
নেতাদের
জমিতে
চাষ
বন্ধ
করার
জন্য
স্থানীয়দের
ওপর
চাপ
দেওয়া
হচ্ছে
বলেও
অভিযোগ।
তৃণমূলের উপদেশ
স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের উপদেশ, কাটমানি নিয়ে কারও কোনও রকমের অভিযোগ থাকলে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে জানান। তবে অভিযুক্তদের একাংশ বলছেন, কাটমানি নয়, দলের জন্য চাঁদা নেওয়া হয়েছিল। সেই টাকা দলের নানা কর্মসূচিতে খরচও হয়ে গিয়েছে।
তৃণমূলের অভিযোগ
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতৃত্বের
অভিযোগ,
বিজেপিই
এই
ঘটনার
পিছনে
রয়েছে।
তারা
জানিয়েছেন,
গ্রামের
ধর্মরাজতলায়
কাটমানি
নিয়ে
ডাকা
সভায়
এই
বিষয়ে
সিদ্ধান্তের
কথা
জানিয়ে
দেন
স্থানীয়
বাসিন্দাদের
একাংশ।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
এই
সভায়
স্থানীয়
তৃণমূল
সমর্থকদের
একটা
বড়
অংশ
উপস্থিত
ছিলেন।
এছাড়াও
ছিলেন
বুথ
সভাপতিরাও।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বাড়ি দেওয়ার নাম করে টাকা তুলেছিল স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। কারও কারও কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা করে তোলা হয় বলেও অভিযোগ। গ্রামবাসীদের দাবি, স্থানীয় তৃণমূল নেতারা প্রকাশ্যে টাকা নেওয়ার অভিযোগ স্বীকারও করে নিয়েছিলেন।
জ্যোতিপ্রিয়র ফতোয়া
রাজ্যে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর ফতোয়া দিয়ে বিখ্যাত হয়েছিলেন তৃণমূলের উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তিনি বলেছিলেন, সিপিএমের কেউ চা দিলে খাবেন না। ওদের বাড়ির কোনও অনুষ্ঠানে যাবেন না।