For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

তোপের মুখে কমিশন! নির্দেশ পেলেই রুট মার্চ শুরু করবে কেন্দ্রীয় বাহিনী, হাইকোর্টে আশ্বাস কেন্দ্রের আইনজীবীর

পুরভোটে নিরাপত্তা নিয়ে কার্যত কলকাতা হাইকোর্টের তোপের মুখে নির্বাচন কমিশন। একের পর এক প্রশ্নের মুখে কমিশনের আইনজীবী। পুরভোটে নিরাপত্তার অভাব রয়েছে। সুষ্ঠ ভাবে ভোট করাতে প্রয়োজন কেন্দ্রীয় বাহিনী। ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে কেন্

  • |
Google Oneindia Bengali News

পুরভোটে নিরাপত্তা নিয়ে কার্যত কলকাতা হাইকোর্টের তোপের মুখে নির্বাচন কমিশন। একের পর এক প্রশ্নের মুখে কমিশনের আইনজীবী। পুরভোটে নিরাপত্তার অভাব রয়েছে। সুষ্ঠ ভাবে ভোট করাতে প্রয়োজন কেন্দ্রীয় বাহিনী। ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে কেন্দ্র। আর সেই মামলায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রশ্নের মুখে।

 হাইকোর্টে আশ্বাস কেন্দ্রের আইনজীবীর

তবে এদিন দীর্ঘ মামলার শুনানি হয়। যদিও আদালত এই সংক্রান্ত কোনও নির্দেশ দেয়নি। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা অথবা আগামীকাল শনিবার সকালের মধ্যেই নির্দেশ ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে। এমনটাই জানিয়েছেন বিচারপতি।

অন্যদিকে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রস্তুত। আদালত নির্দেশ দিলেই শনিবার সকালেই শহরে ঢুকে পড়বে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আদালতে জানালেন অতিরিক্তি সলিসিটর জেনারেল ওয়াই জে দস্তুর। শূধু তাই নয়, ভোটারদের মধ্যে মনোবল বাড়াতে শনিবার সকাল থেকে কলকাতার বিভিন্ন অংশে রুটমার্চ বাহিনী শুরু করবে। এমনটাই কলকাতা হাইকোর্টে জানালেন কেন্দ্রের আইনজীবী।

তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশে অপেক্ষায় রয়েছি। কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।

তবে মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান কেন্দ্রের আইনজীবীর কাছে। বাহিনীতে কারা কারা থাকবেন তা জানতে চাওয়া হয়। কলকাতা হাইকোর্টের প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রর আইনজীবী বলেন, সিআইএসএফ, আরপিএফ, বিএসএফ।
নির্দেশ দিলেই তাঁরা শহরে ঢুকবেন। যদিও চূড়ান্ত নির্দেশ এখনও হয়নি। তবে মামলার শুনানিতে এদিন একাধিক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে। কলকাতা পুরসভার নির্বাচনে কমিশনের পক্ষ থেকে কত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
কোন কোন পুলিশ ফোর্স ব্যবহার করা হয়েছে সেই বিষয়ে কমিশনের কাছে জানতে চাওয়া হয়! কিন্তু তা দিতে পারেনি। আর তা দিতে না পারার জন্যে তোপের মুখে পড়তে হয় আইনজীবীকে।

প্রধান বিচারপতি বলেন, তথ্য সঠিক ভাবে নেই কেন...। শুধু তাই নয়, পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ আরও প্রশ্ন তোলেন। বলেন, নির্বাচনে পুলিশ অধিকারীদের কি ভাবে কমিশন ব্যবহার করছেন? শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে কে। অশান্তি সৃষ্টি হলে তাঁর দায় কে নেবে? কমিশন না রাজ্য সরকার...!

শুধু তাই নয়, কলকাতা পুরসভা নির্বাচনে কতজন ভোটার? তাঁদের নিরাপত্তা কি? একটি পোলিং স্টেশনে কত বুথ? কত পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে? এহেন একাধিক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের আইনজীবীকে। কিন্তু কোনটিরও তেমন ভাবে কোনও উত্তর আইনজীবী দিতে পারেনি। ফলে স্পষ্ট হয় কমিশনের ভূমিকা।

মামলার শুনানি শেষে রায়দান স্থগিত রাখলেও মামলা এখনও বিচারাধিন। আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে যে নির্দেশ মান্য করা হয়েছে কিনা তা কলকাতা হাইকোর্টকে জানাতে হবে। আর সেজন্যে ২৩ ডিসেম্বর ফের এই মামলার শুনানি বলে জানা যাচ্ছে।

English summary
High court rebukes state election commission in case demanding central force in KMC election
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X