সমাবর্তন বিক্ষোভে সরব! রাজ্যের পক্ষে অন্ধকারতম দিন, কটাক্ষ রাজ্যপালের
সমাবর্তন বিক্ষোভে সরব! রাজ্যের পক্ষে অন্ধকারতম দিন, কটাক্ষ রাজ্যপালের
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান থেকে তাঁর ফিরে আসার ঘটনা নিয়ে সরব হলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। এদিন রাজভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করে তিনি বলেছেন, দিনটি রাজ্যের পক্ষে অন্ধকারতম। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬৩ বছরের ঐতিহ্য নষ্ট হয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
সমাবর্তন বিক্ষোভে সরব রাজ্যপাল
মঙ্গলবার নজরুল মঞ্চে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে বিক্ষোভ নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। এদিন রাজভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করে তিনি বলেছেন, রাজ্যের পক্ষে দিনটি অন্ধকারতম। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬৩ বছরের ঐতিহ্য নষ্ট হয়েছে। এই ঘটনা অনভিপ্রেত বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। সমাবর্তনে অভিজিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডিলিট দেওয়া হল, কিন্তু আচার্যকে বাধা দেওয়া হল বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
|
'যাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছে, তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া নয়'
রাজ্যপাল বলেছেন নোবেল জয়ীকে ডিলিট দেওয়ার সিদ্ধান্তে যুক্ত থাকতে পেরে তিনি গর্বিত। একইসঙ্গে তিনি বলেন, মঙ্গলবার যাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছে, তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া নয়।
|
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
মঙ্গলবারের ঘটনা প্রসঙ্গে টুইট করে রাজ্যপাল রাজ্য সরকারের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আমরা কোন পথে যাচ্ছি, প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
মঙ্গলবার রাজ্যপালকে ঘিরে 'গোব্যাক' স্লোগান
মঙ্গলবার
নজরুল
মঞ্চে
কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সমাবর্তন
অনুষ্ঠানে
গিয়ে
বিক্ষোভে
প্রথমে
আটকে
পড়েন
রাজ্যপাল।
মূলত
সিএএ-র
বিরোধীরাই
রাজ্যপালের
বিরুদ্ধে
গোব্যাক
স্লোগান
দেন।
আটকে
যায়
রাজ্যপালের
গাড়ি।
রাজ্যপাল
বিজেপির
দালাল,
অভিযোগ
করেন
বিক্ষোভরত
ছাত্রছাত্রীরা।
গাড়ি
আটকে
যাওয়ায়
নেমে
পড়েন
তিনি।
নিরাপত্তা
বেষ্টনীর
মাধ্যমে
নজরুল
মঞ্চের
গ্রিনরুমে
নিয়ে
যাওয়া
হয়
রাজ্যপালকে।
তবে
তিনি
অনুষ্ঠান
মঞ্চে
উঠতে
পারেনি।
ছাত্রছাত্রীরা
জানান,
রাজ্যপাল
ফিরে
গেলেই
আন্দোলন
থামাবেন
তাঁরা।
সমাবর্রতন
শুরুর
দু-তিন
মিনিটের
মধ্যেই
রাজ্যপাল
বেরিয়ে
যান
অনুষ্ঠান
থেকে।
মোদীর সঙ্গে আলোচনা চান মমতা, দিলেন শর্ত! দিলীপ ঘোষ দিলেন পাল্টা