আগামী মে মাসে বিশ্বকে সাক্ষি রেখে যা করতে চলেছেন কিম জং উন
আগামী মে মাসে দক্ষিণ কোরিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞদের উপস্থিততে তাদের পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্র বন্ধ করবে উত্তর কোরিয়া বলে রবিবার দাবি করল দক্ষিণ কোরিয়া।
এতদিন
এদেশে
কি
চলছে
কিছুই
জানা
যেত
না
বাইরে
থেকে।
কিন্তু
আর
নয়।
এবার
যা
হবে
সব
খুল্লামখুল্লা।
বিশ্বের
সবার
চোখের
সামনেই
নাকি
আগামী
মে
মাসে
পরমাণু
অস্ত্র
পরীক্ষা
কেন্দ্র
বন্ধ
করবে
উত্তর
কোরিয়া!
গত
শুক্রবারই
ঐতিহাসিক
বৈঠক
হয়েছে
উত্তর
ও
দক্ষিণ
কোরিয়ার।
সেই
বৈঠকে
কোরিয়
উপদ্বীপকে
পরমাণু
অস্ত্র
মুক্ত
রাখতে
সম্মত
হয়েছেন
উত্তর
কোরিয়ার
প্রেসিডেন্ট
কিম
জং
উন
এবং
দক্ষিণ
কোরিয়ার
প্রেসেডেন্ট
মুন
জে
ইন।
এরপর
সামনে
আছে
আমেরিকা
উত্তর
কোরিয়া
বৈঠক।
শনিবার
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্প
জানিয়েছেন,
আগামী
তিন
থেকে
চার
সপ্তাহের
মধ্যে
উত্তর
কোরিয়ার
সঙ্গে
আলোচনায়
বসতে
চান।
কিন্তু
তিনি
সম্পূর্ণ
পরমাণু
নিরস্ত্রীকরণের
দাবি
করেছেন।
সেই
প্রসঙ্গেই
রবিবার
দক্ষিণ
কোরিয়ার
প্রেসিডেন্টের
মুখপাত্র
ইয়োন
ইয়াং
চ্যান
বলেন,
'প্রেসিডেন্ট
কিম
জানিয়েছেন
আগামী
মে
মাসে
তাঁদের
পরমাণু
পরীক্ষা
কেন্দ্র
বন্ধ
করে
দেওয়া
হবে।'
তবে
এর
আগে
কিম
অনেকবারই
বিভিন্ন
প্রতিশ্রুতি
দিলেও
পরবর্তীকালে
দেখা
গিয়েছে
সবই
কথার
কথা।
কৌশলে
ধোকা
দিয়েছেন।
কিন্তু
ইয়াং
চ্যান
জানিয়েছেন,
কাজটিতে
স্বচ্ছতা
রাখার
ব্যাপারেও
উত্তর
কোরিয়ার
নেতা
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছেন।
এমনকী
তিনি
এই
সময়
দক্ষিণ
কোরিয়া
ও
মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের
বিশেষজ্ঞদের
উপস্থিত
থাকতে
আমন্ত্রণ
জানানোর
কথাও
বলেছেন।
হয়তো
শিগগিরই
তাদের
কাছে
পোঁছে
যাবে
আমন্ত্রণপত্র।
এছাড়াও
উত্তর
ও
দক্ষিণ
দুদেশের
মধ্য়ে
মেলবন্ধন
বাড়াতে
উত্তর
কোরিয়া
তার
ঘড়িতে
সময়ের
পরিবর্তন
আনবে
বলেও
দাবি
করেছে
দক্ষিণ
কোরিয়ার
প্রেসিডেন্টের
দপ্তর।
এখন
দক্ষিণের
সঙ্গে
উত্তরের
সময়ের
তফাৎ
আধঘণ্টা।
দুটো
দেশের
ঘড়ির
সময়
এক
করতে
চান
কিম।
উত্তর
কোরিয়ার
উত্তর-পূর্বে
পাহাড়ি
এলাকায়
মাউন্ট
মান্তাপের
নিচে
অবস্থিত
পুঙ্গেরি
কেন্দ্রটিই
উত্তর
কোরিয়ার
মুল
পারমাণবিক
কেন্দ্র
বলে
মনে
করা
হয়।
২০০৬
সাল
থেকে
সেখানে
ছয়টি
পারমাণবিক
পরীক্ষা
চালানো
হয়েছে।
২০১৭
সালের
সেপ্টেম্বরে
কয়েক
দফা
ভূমিকম্প
হয়
ওই
পরীক্ষা
কেন্দ্রে।
চিনা
ভূতাত্ত্বিকরা
দাবি
করেছিলেন
এর
ফলে
ওই
পাহাড়ের
একটি
অংশ
ধসে
গেছে।
তাই
আন্তর্জাতিক
বিশ্লেষকদের
আশঙ্কা
কিম
মুখে
পরমাণু
নিরস্ত্রীকরণের
কথা
বলছেন।
আসলে
তাদের
অধিকাংশ
পরমাণু
পরীক্ষা
কেন্দ্রগুলো
ইতিমধ্য়েই
অকার্য়কর
হয়ে
গিয়েছে।
হয়তো
কিম
লোক
দেখিয়ে
সেগুলিই
বন্ধ
করবেন।
কিন্তু
রবিবার
দক্ষিণ
কোরিয়ার
একটি
সংবাদ
সংস্থা
অন্য়
কথাই
জানিয়েছে।
তাদের
প্রতিবেদনে
বলা
হয়েছে
দক্ষিণ
কোরিয়
প্রেসিডেন্ট
মুনের
সঙ্গে
বৈঠকে
কিম
জং
উন
বলেছেন,
'কেউ
কেউ
বলছে
আমরা
অকার্যকর
পরমাণু
পরীক্ষা
কেন্দ্র
বন্ধ
করবো।
আপনারা
এসে
দেখে
যান,
দেখবেন
সেগুলোর
কি
ক্ষমতা
রয়েছে।'