কলকাতায় পা রাখলেন ক্রিকেট মহানায়ক, শহরে শুরু সচিন-উৎসব
কলকাতায় এর আগেও এসেছেন মাস্টার ব্লাস্টার । আগেও কলকাতার উন্মাদনার সাক্ষী হয়েছেন তিনি। কিন্তু এবার উন্মাদনার সঙ্গে আবেগ, শ্রদ্ধা মিলেমিশে একাকার। হবে নাই বা কেন,জীবনের ১৯৯তম এবং বিদায়ী টেস্ট ম্যাচ খেলতে কলকাতায় এসেছেন সচিন।
সচিন অভ্যর্থনায় কোনও কসুর করেনি সিএবিও।সোমবার সকাল দশটায় সচিনের ইডেনে ঢোকার সময় ক্লাব হাউসের গোট থেকে ড্রেসিংরুমের রাস্তায় ২৪টি কনফেটির বোমা ফাটবে একের পর এক। রঙিন কাগজ নয়, বেরোবে গোলাপের পাপড়ি। তিনি যে পথে ঢুকবেন, তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকবে একশো কচিকাঁচা। প্রত্যেকের জামায় একদিকে থাকবে '১৯৯' লেখা ও অন্যদিকে থাকবে সচিনের মুখ। ড্রেসিংরুমের দরজার সামনে থাকবে পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি উচ্চতার মোমের সচিন।
শচিন
সম্মানের
তৃতীয়
পর্যায়টা
অবশ্য
টেস্ট
ম্যাচের
শেষ
দিনে।
তিনটি
ছোট
ছোট
উড়ান
থেকে
১৯৯
কেজি
গোলাপ-পাপড়ি
ঝরে
পড়বে।
সঙ্গে
রাজ্য
সরকার
সিএবি-র
যৌথ
সংবর্ধনা।
২৪
বছরের
ম্যাজিক
শো-এর
ইতি
হতে
চলেছে
ইডেনের
মাঠেই।
আর
কখনও
ব্যাট-অস্ত্র
হাতে
মাঠে
দেখা
মিলবে
না
ক্রিকেটদেবতার।
তাই
তো
কলকাতায়
তাঁর
পা
রাখার
সঙ্গে
সঙ্গে
শুরু
হয়ে
গেল
নতুন
উৎসব।
শারোদৎসবের
পর
এবার
সচিন
উৎসব।