সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল বিজেপি মন্ত্রীর ‘সেক্স টেপ’, ধর্ষণের মামলার দাবি কংগ্রেসের
পাঁচ
রাজ্যে
বিধানসভা
নির্বাচনের
মুখে
কর্নাটকের
জলসম্পদ
উন্নয়ন
মন্ত্রী
রমেশ
জারকিহোলির
সেক্স
টেপ
ফাঁস
হয়ে
যাওয়া
গত
মাস
থেকেই
প্রবল
অস্বস্তিতে
পড়ে
গেরুয়া
শিবির।
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
ওই
ভিডিও
ফাঁস
হতেই
তুমুল
শোরগোল
শুরু
হয়
রাজনৈতিক
মহলে।
এদিকে
এই
ঘটনায়
এবার
সুর
চড়াতে
শুরু
করল
কংগ্রেস।
এই
ঘটনায়
জারকিহোলির
বিরুদ্ধে
ধর্ষণের
মামালা
করার
দাবি
তুললেন
কর্ণাটকের
বিরোধী
দলনেতা
তথা
কংগ্রেস
নেতা
সিদ্ধারামাইয়া।
এদিকে সিদ্ধারামাইয়ার দাবির পরেই কর্নাটকের এই বর্ষীয়ান বিজেপি নেতার যৌন কেলেঙ্কারি ঘটনায় নতুন করে রঙ লাগলো বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। যা নিয়ে তুমুল চাপানৌতর শুরু হয়েছে রাজনৈতিক আঙিনায়। এদিকে যৌন কেলেঙ্কারীতে অভিযুক্ত বিজেপি মন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রাথমিক অভিযোগ করার পরেও মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন অভিযোগকারী।
রাজনৈতিক চাপের কারণেই নির্যাতিতার হয়ে অভিযোগকারী ব্যক্তি মামলা প্রত্যাহার করেছেন বলে অনেকের ধারণা। এদিকে অভিযোগ সামনে আসার পরেই 'নৈতিকতার’ দোহাই দিয়ে মন্ত্রী পদ ছাড়তে বাধ্য হন বিজেপি মন্ত্রী রমেশ জারকিহোলি। বড়সড় চাপের মুখে পড়ে কর্নাটকের বি এস ইয়েদুরাপ্পার সরকার। এমনকী প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও তীব্র সমালোচনাও শুরু বিভিন্ন মহলে।
সূত্রের খবর, সমাজকর্মী দীনেশ কালাহল্লি প্রখম ওই ভিডিয়োটি সামনে আনেন। তারপরেই বেঙ্গালুরুর কাব্বন পার্ক থানায় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগও দায়ের করেন তিনি। অভিযোগ, বিদ্যুৎ দফতরে সরকারি চাকরির লোভ দেখিয়ে ওই তরুণীকে ফুঁসলিয়ে সহবাসে বাধ্য করেছিলেন রমেশ। যদিও পুরো ঘটনাকেই সাজানো বলে দাগিয়ে দেন অভিযুক্ত মন্ত্রী। তবে নির্যাতিতার সম্মান হানি ঠেকাতেই মামলাকারী ব্যক্তি পরবর্তীকালে অভিযোগ প্রত্যাহার করেন বলে জানান।
শুধু ভিডিও নয়, রমেশ জারকিহোলি ও নির্যাতিতার মধ্যে কথোপোকথনের একটি অডিও ক্লিপও প্রকাশ্যে আসে। যা মিডিয়ার পাশাপাশি ঘুরতে থাকে সোশ্যাল মিডিয়াতেও। প্রশ্নের মুখে পড়ে বিজেপি শাসিত রাজ্যে গুলির নারি নিরাপত্তা। এবার এই ইস্যুতে শান দিয়েই অভিযুক্ত মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ধর্ষণেপ মামলা করার দাবি জানালেন কংগ্রেস নেতা সিদ্ধারামাইয়া।