এনকাউন্টারে মৃতদের দেহ নিয়ে 'নতুন' নির্দেশ তেলেঙ্গানা হাইকোর্টের
শুক্রবার ভোররাতে তেলেঙ্গানায় পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণ ও খুনে অভিযুক্তদের এনকাউন্টারে মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় মৃতদের দেহ সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট।
শুক্রবার ভোররাতে তেলেঙ্গানায় পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণ ও খুনে অভিযুক্তদের এনকাউন্টারে মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় মৃতদের দেহ সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট। নয় ডিসেম্বর রাত আটটা পর্যন্ত এই দেহ সংরক্ষণ করতে হবে। রাজ্য সরকারকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হায়দরাবাদ পুলিশ অভিযুক্ত চারজনকে ঘটনার পুনর্নির্মাণের জন্য নিয়ে গিয়েছিল। পুলিশের অভিযোগ, সেই সময় অভিযুক্তরা পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে।
তেলেঙ্গানার
প্রধান
বিচারপতির
অফিসে
এই
এনকাউন্টারের
বিচার
বিভাগীয়
তদন্ত
নিয়ে
আবেদনপত্র
জমা
পড়েছিল।
সেই
অভিযোগে
চারজনকে
হত্যার
অভিযোগ
তোলা
হয়েছিল।
এরপরেই
হাইকোর্টের
ডিভিশন
বেঞ্চের
তরফ
থেকে
এই
নির্দেশ
দেওয়া
হয়।
প্রসঙ্গত
পুলিশ
দাবি
করেছে
অভিযুক্তরা
হামলা
চালিয়ে
পুলিশের
অস্ত্র
ছিনিয়ে
নেয়।
এরপরেই
এনকাউন্টার
হয়।
যদিও
ওই
এনকাউন্টার
নিয়ে
প্রশ্ন
তুলে
দিয়েছে
বিভিন্ন
মানবাধিকার
সংগঠন
এবং
অনেক
আইনজীবী।
আদালতের তরফে ভিডিও ক্যামেরায় পোস্ট মর্টেমের চিত্র তুলে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তা জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল মেহবুবনগরের প্রিন্সিপাল ডিস্ট্রিক্ট জাজের কাছে। পুলিশ মেহবুবনগরের জেলা সরকারি হাসপাতালে পোস্ট মর্টেম করে। সেখানে হাজির ছিলেন হায়দরাবাদের গান্ধী হাসপাতালের চিকিৎসক এবং ফরেনসিক দল।
এই চার অভিযুক্তকে ২৯ নভেম্বর গ্রেফতার করা হয়েছিল ২৫ বছরের পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে।