দুয়ারে শীত, অক্টোবরের শুরুতেই পুরু বরফে ঢেকে গিয়েছে ভারতের এই অঞ্চল
Array
শীত এসে গিয়েছে। ভাবছেন তো এখন আবার কোথায় শীত এল? উত্তরবঙ্গে? দার্জিলিং? না। একেবারেই ভুল ভাবছেন তাহলে। শীত এসে গিয়েছে উত্তরাখণ্ডে। জানা গিয়েছে চিন বর্ডারের শেষ আউটপোস্টে দারনা ভ্যালি। সেখানে অবস্থিত পিথোরাগড় জেলা। সেখানে অক্টোবরের দুই তারিখের মধ্যে ইতিমধ্যেই তিনবার বরফ পড়ে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
দ্রুত ঠাণ্ডা বাড়ছে
দ্রুত
ঠাণ্ডা
বাড়ছে
দারনার
১৪টি
জেলায়।
দ্রুত
ঠাণ্ডা
বাড়ছে
ব্যাস
উপত্যকাতেও।
চিন
বর্ডারের
শেষ
আউটপোস্টে
দারনা
ভ্যালি
এক
ফুটের
পুরু
বরফন
পড়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে।
১৭
হাজার
৫০০
ফুটে
জানা
গিয়েছে
চার
থেকে
সার
চার
ফুট
বরফ
পড়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে।
নিরাপত্তারক্ষীরা
সীমানা
রক্ষায়
আরও
তৎপর
হয়ে
উঠেছে,
কারণ
এমন
আবহাওয়ার
সুযোগ
নেয়
চিন।
লোক
ঢুকিয়ে
দেওয়ার
চেষ্টা
করে।তা
বন্ধ
করতে
শুরু
হয়েছে
জোরদার
ব্যবস্থা।
সোমবার
বরফ
একটু
কম
পড়েছে।
সঙ্গে
সঙ্গেই
সীমানায়
ফুয়ে
শুরু
হিওয়ে
যায়
তল্লাশি।
এক ফুটের বেশি উঁচু বরফ
এক
ফুটের
বেশি
উঁচু
বরফ
দেখা
গিয়েছে
ঢাকা
এবং
বিদাং
চৌকিতে।
এটি
দারনা
উপত্যকায়
অবস্থিত।
এর
উচ্চতা
১০
হাজার
ফুট।
চরম
ঠাণ্ডা
মানুষকে
কাবু
করতে
শুরু
করেছে।
খাবারের
ব্যবস্থা
করতে
শুরু
করেছে
দারনার
১৪টি
গ্রামে
এবং
ব্যাসের
সাতটি
গ্রামে।
সেখানে
তাই
শীতের
খাবার
জমা
করতে
পলতি
এবং
পাফার
চাষ
করতে
শুরু
করেছে।
অনেকেই
আবার
উপত্যকার
উঁচু
জায়গা
থেকে
নেমে
এসে
নিচু
জায়গায়
থাকতে
শুতে
করেছে
বলে
খবর
মিলছে।
কোথায় কোথায় বরফ পড়ছে?
২ অক্টোবর বরফ পড়েছে জলিক্যাং, নাভিদাং, ওম পর্বত, আদি কৈলাস, আদি কৈলাস এবং পঞ্চচুলি শিখরে। নিচু উপত্যকা এলাকায় আবার চলছে নাগাড়ে বৃষ্টি।
উত্তরাখণ্ড
মধ্যযুগে উত্তরাখণ্ডের পশ্চিমাঞ্চল ছিল গাড়োয়াল রাজ্য এবং পূর্বাঞ্চল ছিল কুমায়ুন রাজ্যের অধীনে। এই যুগে পাহাড়ি চিত্রকলা নামে এক চিত্রকলার এক নতুন শৈলী এখানে বিকাশ লাভ করেছিল। আধুনিক গাড়োয়াল অঞ্চল পারমার রাজাদের অধীনে একত্রীভূত হয়েছিল। বহু ব্রাহ্মণ ও রাজপুতদের সঙ্গে এই পারমাররা এই অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু করেছিলেন। ১৭৯১ খ্রিস্টাব্দে নেপালের গোর্খা সাম্রাজ্য কুমায়ুন রাজ্যের রাজধানী আলমোড়া দখল করে নেয়। ১৮০৩ খ্রিস্টাব্দে গোর্খারা গাড়োয়াল রাজ্যও দখল করে নেয়। ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে ইঙ্গ-নেপাল যুদ্ধের পর তেহরির একটি ক্ষুদ্র অঞ্চল হিসেবে গাড়োয়াল পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তেহরির বৃহত্তর অংশ, পূর্ব গাড়োয়াল ও কুমায়ুন সুগৌলির চুক্তি অনুসারে ব্রিটিশদের অধীনে আসে।