জোর করে ছাগলের দুধ খাওয়ানো হতো গান্ধীজিকে! জানেন কেন
জোর করে বাপুকে ছাগলের দুধ খাওয়ানো হতো। কারণ নাকি একবার কঠিন ব্যামো হয়েছিল তাঁর।
কড়া নিয়মের শৃঙ্খলে নিজেকে বেঁধেছিলেন বাপু। নিরামিষাশী ছিলেন। কঠোরভাবে তা মেনে চলতেন। গান্ধী রিসার্চ ফাউন্ডেশনের লেখায় তা জানা যায়। গান্ধীজি নিজেও মনে করতেন স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শুধু শরীর নয়, মনও ভালো থাকে। এমনকী দুধকে আমিষ বলে মনে করে তা খেতে চাইতেন না তিনি। তাই বেশি করে সবজি ও ফলমূলের প্রতিই টান অনুভব করতেন।
যদিও জোর করে বাপুকে ছাগলের দুধ খাওয়ানো হতো। কারণ নাকি একবার কঠিন ব্যামো হয়েছিল তাঁর। তা থেকে যাতে তাড়াতাড়ি আরোগ্য লাভ করেন, সেজন্য এমনটা করা হতো। তবে দুধ খেতে একেবারেই অরাজি ছিলেন তিনি। মাংস ও দুধে কোনও বিভেদ করতেন না তিনি। তাও বেশ কিছুদিন তাঁকে ছাগলের দুধ খেতে হয়েছিল।
[আরও পড়ুন: পাকিস্তান সহ ১২৪টি দেশের সঙ্গীতশিল্পী গাইলেন গান্ধীজির পছন্দের 'ভজন', দেখুন ভিডিও]
মহাত্মা গান্ধীর জন্ম সার্ধশতবর্ষের বছরে পা দিয়ে সারা দেশ আজ জন্মজয়ন্তী পালন করেছে। বাপুর আদর্শকে পাথেয় করে পথ চলায় তৈরি এমনকী আজকের প্রজন্মও। অহিংসার যে আপ্তবাক্য গান্ধীজি শিখিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন তা মেনে চললে বিশ্ব জুড়ে হানাহানির পরিবেশ বদলে বিরাজ করবে চিরশান্তি। আগামিদিনে ভবিষ্যত প্রজন্মকে সেই পথই খুঁজে নিতে হবে।
[আরও পড়ুন: ৫৫ বছরের খরা কাটল, পদার্থবিদ্যায় নোবেল কানাডার মহিলা গবেষকের]