Joshi Math Sinking: যোশী মঠকে বাঁচাতে পরিকল্পনা কেন্দ্রের! PMO-র পরিস্থিতি পর্যালোচনার পরে পদক্ষেপ
বিশেষজ্ঞরা যে সময় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছিলেন, সেই সময় তা নেওয়া না হলেও গত দিন পনেরোর পরিস্থিতির জেরে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পর্যালোচনা বৈঠকের পাশাপাশি বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সংস্থা উত্তরাখণ্ড স
বিশেষজ্ঞরা যে সময় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছিলেন, সেই সময় তা নেওয়া না হলেও গত দিন পনেরোর পরিস্থিতির জেরে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পর্যালোচনা বৈঠকের পাশাপাশি বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সংস্থা উত্তরাখণ্ড সরকারকে পরিকল্পনা তৈরিকে সহায়তা করছে। যোশী মঠের একের পর এক বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ার পরে তৈরি রাখা হয়েছে উদ্ধারকারী দল।
পরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী
সংকট
মোকাবিলায়
স্বল্প
মেয়াদি,
মধ্য
মেয়াদি
এবং
দীর্ঘ
মেয়াদি
পরিকল্পনা
তৈরি
করা
হচ্ছে।
পিএমও-র
তরফে
বিবৃতি
দিয়ে
বলা
হয়েছে,
সময়
ঘরে
পুনর্গঠন
পরিকল্পনা
তৈরি
করবে
সরকার।
ভূমিকম্প
পর্যবেক্ষণ
করার
পাশাপাশি
সেখানকার
জন্য
পরিকল্পনা
তৈরি
করতে
চায়
সরকার।
সোমবার
বর্ডার
ম্যানেজমেন্টের
সচিব
এবং
এনডিএমএ-র
সদস্যরা
পরিদর্শনে
যাবেন
এবং
পরিস্থিতি
পর্যালোচনা
করবেন।
রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ
মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের পরে সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ত্রাণকার্যের জন্য নিয়ম শিথিল করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। হায়দরাবাদের ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার এবং দেরাদুনের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ রিমোট সেন্সিংকে উপগ্রহ চিত্রের মাধ্যমে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি ছবি-সহ রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পের কাজে স্থগিতাদেশ
যোশী মঠের সাম্প্রতিক ঘটনায়, স্থানীয়রা জলবায়ুর পরিবর্তনের পাশাপাশি সেখানকার নির্মাণকাজকে দায়ী করেছেন। অন্যদিকে বিশেষজ্ঞরা সাধারণ মানুষকে দায়ী করার পাশাপাশি এই ঘটনায় প্রকৃতিকেও দায়ী করেছেন। ইতিমধ্যে চামোলি জেলার যোশী মঠের আশপাশের সব নির্মাণ কাজ স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে চারধাম যাোয়ার সব আবহাওয়ার সড়ক তৈরির কাজও। যা হেলাং-মাড়োয়ারি বাইপাস নামে পরিচিত। এছাড়াও স্থগিত হওয়া কাজের মধ্যে রয়েছে এনটিপিসির হাইডেল প্রকল্পও। প্রসঙ্গ ক্রমে উল্লেখ করা যেতে পারে দেশের সব থেকে ভূমিকম্প প্রবণ এলাকার মধ্যে অন্যতম হল হিমালয়ের এই অংশ। যা সরকারিভাবে জোন ফাইভের মধ্যে পড়ে।
সতর্কতা জারি
একটা সময় বছরের পর বছর ধরে বিশেষজ্ঞরা, ভূতাত্ত্বিকরা যোশী মঠ এবং আশপাশের এলাকায় জলবিদ্যুৎ-সহ বড় ধরনের নির্মাণ কাজ না করতে বলেছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, এই শহর তলিকেয় যেতে পারে। তলিয়ে যাওয়া শুরু না হলেও, বড় ফাটল এবং ধস সেই দিকেই নিয়ে যাচ্ছে। সেই পরিস্থিতির মোকাবিলায় ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের একটি দল এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর চারটি দল যোশী মঠে অবস্থান করছে। ইতিমধ্যেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে স্থানান্তরিত করার কাজ শুরু করেছে প্রশাসন।
পুজো দেওয়া-প্রসাদ নিষিদ্ধ করে মহিষাদলে পল্লি কমিটির ফতোয়া ঘিরে বিতর্ক! অভিযুক্ত তৃণমূল কংগ্রেস