একদিনে সংক্রমিত প্রায় ১১০০০, প্রায় তিন লক্ষে পৌঁছল করোনা আক্রান্ত! কোনপথে এগোচ্ছে ভারত?
দেশে ক্রমশ জটিল হচ্ছে করোনা পরিস্থিতি। লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ৯৫৬ জন। এই নিয়ে দেশে মোট করোনা সংক্রমণের কেসের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২ লক্ষ ৯৭ হাজার ৫৩৫-এ।
বিশ্বে চতুর্থ স্থানে উঠে এল ভারত
এদিকে ইতিমধ্যেই করোনা আক্রন্তের নিরিখে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে উঠে এল ভারত। পঞ্চম স্থানে থাকা যুক্তরাজ্যকে গত ২৪ ঘণ্টায় পার করে ভারত। যুক্তরাজ্যে মোট করোনা সংক্রমণের কেসের সংখ্যা ২ লক্ষ ৯১ হাজার ৫৮৮। করোনা আক্রান্তের নিরিখে এক নম্বরে রয়েছে আমেরিকা। দুই ও তিন নম্বরে রয়েছে যথাক্রমে রাশিয়া ও ব্রাজিল। রাশিয়ায় আক্রান্ত ৮.৯৩ লক্ষ, ব্রাজিলে ৭.৭২ লক্ষ। আমেরিকায় সংখ্যাটা ২০ লক্ষেরও বেশি।
প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার মানুষ আক্রান্ত
গত মাসের ২৮ তারিখের পর থেকে দেশে ব্য়াপক হারে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ২৮মে করোনা সংক্রমণের নিরিখে বিশ্বের দশম স্থানে ছিল ভারত। তারপর মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে চতুর্থ স্থানে উঠে এল৷ করোনা রুখতে যখন প্রথম লকডাউন ঘোষণা করা হয়, সেসময় দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল মাত্র ৫০০। মৃত্যু হয়েছিল ১০ জনের। সেখানে এখন প্রতিদিনই প্রায় ১০ হাজারের কাছাকাছি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন।
লকডাউন শিথিল হওয়ার পর বেড়েছে করোনা
আক্রান্তের পাশাপাশি দেশে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। দিনে গড়ে প্রায় ৩৫০ জন মারা যাচ্ছেন। দেশে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৮ হাজার ৫০০-র কাছাকাছি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ হাজার ৫৯০ জন মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা। তথ্য বলছে, দেশে সবথেকে বেশি মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছে জুন মাসে। করোনা আক্রান্তের প্রায় এক তৃতীয়াংশ সংক্রমণ ছড়িয়েছে লকডাউন শিথিল হওয়ার পর।
মহারাষ্ট্র ও মুম্বইয়ের করোনা পরিস্থিতি
দেশে সব থেকে খারাপ পরিস্থিতি মহারাষ্ট্রে। সেখানে মোট করোনা সংক্রমণের কেসের সংখ্যা ১ লক্ষ ছুঁই ছুঁই। মহারাষ্ট্রে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ৯৭ হাজার ৬৪৮। এর মধ্যে শুধু মুম্বইতেই ক্রান্ত হয়েছেন ৫৪ হাজার জন। যাদের মধ্যে মারা গিয়েছেন প্রায় ২ হাজার জন।
সারদা
সহ
১০২টি
চিট
ফান্ড
দুর্নীতির
বিরুদ্ধে
কেস
নথিভুক্ত
করার
সিদ্ধান্ত
সিবিআইয়ের