(ছবি) গর্ভবতী হলে এড়িয়ে চলুন এই ১০ টি জিনিস!
আমরা যখন কোনও ময়শ্চারাইজার, বা ক্রিম বা অন্য কোনও লোশন যখন লাগাই তা আমাদের চামড়ার মধ্যে দিয়ে ঢুকে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। যা শরীরে ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে। আর তাই এই ধরনের জিনিস বা সৌন্দর্য সামগ্রী এড়িয়ে চলা উচিত বিশেষত গর্ভধারণের সময়। কারণ তা আপনার পাশাপাশি আপনার শিশুর উপরও ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে।
ফুসকুড়ি, বা ত্বকের কোনও সমস্যায় ব্যবহৃত ক্রিমের ক্ষেত্রে এর প্রভাব হয় সবচেয়ে বেশি। অনেক ঔষুধি শ্যাম্পু মাথায় ত্বকে বা চামড়ায় লাগালে তার ফল ভাল হয় না। শরীরে বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে সবার প্রথমে আক্রান্ত হয় কিডনি।
কী কী ধরণের জিনিস গর্ভধারণের সময় এড়িয়ে চলা উচিত, আসুন দেখে নেওয়া যাক।
হেয়ার রিমুভার
গর্ভধারণের সময় বেশি হেয়ার রিমুভার ক্রিমের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। কারণ এতে নানা ধরণের রাসায়নিক বস্তু থাকে।
প্রসাধনী
এই সময় মেক আপের যাবতীয় প্রসাধনী এড়িয়ে চলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
অ্যান্টি স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম
বেশিরভাগ গর্ভবতী মহিলাই অ্যান্টি স্ট্রেচ মার্কস ক্রিম ব্যবহার করেন। যা আপনার গর্ভের সন্তানের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।
বিলাসবহুল চানের সামগ্রী
যত দামি বা যতই ব্র্যান্ডেড হোক না কেন এই সময়ে বিলাসবহুল চানের দ্রব্যাদি এড়িয়ে চলুন।
ঔষধি শ্যাম্পু
অনেক ঔষুধি শ্যাম্পু মাথায় ত্বকে বা চামড়ায় লাগালে তার ফল ভাল হয় না। শরীরে বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে সবার প্রথমে আক্রান্ত হয় কিডনি।
সুগন্ধী
পারফিউম বা ডিওড্রেন্ট এই সময় ব্যবহার না করাই উচিত।
স্যালিসাইলিক অ্যাসিড
যে দ্রব্যে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড থাকে সেই ধরণের দ্রব্য একেবারেই ব্যবহার করা উচিত নয়। তাই সামগ্রী কেনার আগে তার উপকরণ দেখে নেবেন।
ব্লিচ
মুখে বা শরীরের যে কোনও অংশে ব্লিচ করা এড়িয়ে চলুন।
ফরসা হওয়ার ক্রিম
কোনওধরণের স্কিন লাইটেনিং ক্রিম ব্যবহার করবেন না। এই ধরনের ক্রিম সরাসরি ত্বকের ভিতর দিয়ে ঢুকে রক্তে মিশে যায়।
সানসক্রিম লোশন
শুধুমাত্র জিঙ্কঅক্সাইড সানসক্রিম ছাড়া অন্য কোনও সানসক্রিম লোশন এই সময়ে লাগাবেন না।