লক্ষ্য উপাধ্যক্ষ আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ও ভাইপো! রামপুরহাটে তৃণমূলে বিদ্রোহ এবার প্রকাশ্যে
লক্ষ্য উপাধ্যক্ষ আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ও ভাইপো! রামপুরহাটে তৃণমূলে বিদ্রোহ এবার প্রকাশ্যে
বগটুইয়ে তৃণমূল নেতা ভাদু শেখ ও পাল্টা হামলায় ৯ জনকে পুড়িয়ে মারা নিয়ে বিভাজন শুরু হয়েছিল। অভিযোগ উঠেছিল আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো সমু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এখন এলাকার নিচু তলার তৃণমূল নেতাকর্মীরাই সমু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিবিআই তদন্ত থেকে রেহাই পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। অন্যদিকে আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ও যে জেলা তৃণমূলের গুড বুকে নেই তা স্পষ্ট করেছেন, জেলা তৃণমূলের অন্যতম নেতা চন্দ্রনাথ সিনহা।
তৃণমূল নেতা পান্থ দাসের ফেসবুক পোস্ট
সম্প্রতি
তৃণমূলের
রামপুরহাট
১
নং
পঞ্চায়েত
সমিতির
সহ
সভাপতি
পান্হ
দাস
সরাসরি
ফেসবুক
পোস্ট
করে
স্থানীয়
বিধায়ক
তথা
বিধানসভার
উপাধ্যক্ষ
আশিস
বন্দ্যোপাধ্যায়
এর
ভাইপো
সমু
বন্দ্যোপাধ্যায়কে
লুটেরা
বলে
চিহ্নিত
করে
সে
কত
সম্পত্তির
মালিক
জানতে
চেয়েছিলেন,
যা
নিয়ে
ব্যাপক
শোরগোল
হয়
জেলার
রাজনীতিতে।
তৃণমূলকর্মীদের অভিযোগ
সমু
বন্দ্যোপাধ্যায়
বিধায়কের
ভাইপো
এই
পরিচয়কে
কাজে
লাগিয়ে
ভাদু
শেখের
অবৈধ
ব্যবসার
পরোক্ষ
সহায়ক
হয়েছিলেন
বলে
অভিযোগ
তৃণমূলের
একাংশের
কর্মীদের।
সে
বিরাট
অঙ্কের
অর্থের
মালিকও
হয়েছেন
ভাদু
শেখদের
ব্যবহার
করে
এমনটাই
অভিযোগ
তৃণমুলের
এক
অংশের।
অথচ
সিবিআই
বা
সব
তদন্তের
বাইরে
সে
কীভাবে
গেল,
কার
মধ্যস্থতায়
বিষয়টি
রফা
হল
তা
নিয়ে
তীর্যক
মন্তব্য
আশিস
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
অনুগতদের।
মদতদাতাদের আড়াল করার অভিযোগ
তবে দলের নিচুতলার কর্মীদের ক্ষোভ, নেতাদের লুটের বলি হয়ে মরছে ভাদু শেখরা আর জেল খাটছে আনারুলরা। আসল মদতদাতাদের আড়াল করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা।
আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের বিরোধিতা
সপ্তাহ
খানেকের
একটু
বেশি
সময়
আগে
আশিস
বন্দ্যোপাধ্যায়
কর্মী
সম্মেলনে
গিয়ে
মন্তব্য
করেন,
নব্য
তৃণমূলের
নেতা-কর্মীরা
মধু
খেতে
এসেছেন।
দলের
কর্মী
সম্মেলনে
আশিস
বন্দ্যোপাধ্যায়কে
বলতে
শোনা
যায়,
একটা
সময়
ছিল
যখন
কেউ
তৃণমূলের
পতাকা
ধরার
সাহস
ছিল
না।
আর
তৃণমূল
ক্ষমতায়
আসার
পরেই
দলে
দলে
লোকজন
যোগদান
করেছেন
মধু
খেতে।
যা
নিয়ে
সেই
সময়
বিতর্ক
তৈরি
হয়।
বিধানসভার
উপাধ্যক্ষেপ
মন্তব্যের
নিন্দা
করেন,
জেলা
তৃণমূলের
অন্যতম
নেতা
চন্দ্রনাথ
সিংহা।
কাকে
উদ্দেশ্য
করে
এবং
কেন
এই
ধরনের
মন্তব্য,
সেই
প্রশ্নও
করেন
তিনি।
অন্তত
প্রকাশ্যে
তিনি
বলেন,
কেন
এই
ধরনের
মন্তব্য
তার
ব্যাখ্যা
দিতে
হবে।
প্রসঙ্গত
বগটুই
কাণ্ডের
পরে
অনুব্রত
মণ্ডল
বলেছিলেন,
বিধানসভা
নির্বাচনের
আনারুল
হোসেনকে
সরাতে
চেয়েছিলেন
তিনি।
কিন্তু
আশিস
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
মুচলেকার
কারণেই
.তাকে
সরানো
যায়নি।
আর
সেই
আনারুলের
সঙ্গেই
যোগাযোগ
ছিল
ভাদু
শেখে
এবং
সমু
বন্দ্যোপাধ্যায়দের।
নবান্নে মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা, কী নিয়ম জারি হল আজ থেকে?