ঋণ মেটাতে দিল্লির ইলেকট্রিসিটি ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবসা বিক্রি করবেন অনিল অম্বানি
ঋণের
দায়ে
জর্জরিত
আম্বানি
ভাইদের
এক
ভাই
অনিল
আম্বানি।
একদিকে
যখন
মুকেশ
আম্বানি
তরতরিয়ে
সফলতার
সিঁড়ি
বেয়ে
উঠছেন
অন্যদিকে
অনিল
আম্বানি
তাঁর
সর্বস্ব
বিক্রি
করে
ঋণ
মেটাতে
মরিয়া
হয়ে
পড়েছেন।
জানা
গিয়েছে,
দিল্লির
ইলেকট্রিসিটি
ডিস্ট্রিবিউশন
ব্যবসা
বিক্রি
করতে
চলেছেন
অনিল
অম্বানি।
রিলায়েন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডে এই সংস্থা কেনার জন্য ইতিমধ্যেই আগ্রহ দেখিয়েছে ফরাসি সংস্থা ক্যাসা ডি পটেট ইট প্লেসমেন্ট ডু কিউবেক (সিডিপিকিউ), অ্যাক্টিস এলএলপি ও বুকফিল্ড অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সহ আটটি বিনিয়োগকারি সংস্থা। এ বিষয়ে মাত্র তিনজনই জানে বলে জানা গিয়েছে। এই তালিকায় সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীরা হল গ্রিনকো এনার্জি হোল্ডিংস, এনেল গ্রুপ, আই স্কোয়াড ক্যাপিটাল, টরেন্ট পাওয়ার এবং ওয়েড ক্যাপিটাল গ্রুপ এলএলসি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানিয়েছেন যে রিলায়েন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার বিএসইএস রাজধানী পাওয়ার লিমিটেড (বিআরপিপিএল) ও বিএসইএস যমুনা পাওয়ার লিমিটেডের (বিওয়াইপিএল) প্রতিটিতে ৫১ শতাংশ শেয়ারের জন্য ক্রেতা খোঁজার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কেপিএমজিকে। এই দু’টি পাওয়ার বিতরণ ব্যবসা দিল্লির ৪.৪ মিলিয়ন গ্রাহককে পরিষেবা দিয়েছে।
২০১৮ সালের আগস্টে রিলায়েন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার মুম্বই সিটি পাওয়ার বিতরণ ব্যবসাটিকে বিক্রি করে দিয়েছিল আদানি ট্রান্সমিশন লিমিটেডকে ১৮,৮০০ কোটি টাকায়। অনিল ধীরুভাই আম্বানি গ্রুপেররই অংশ রিলায়েন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার, ঋণ শোধ করার জন্যই এই সংস্থাটি বেচতে চাইছেন অনিল আম্বানি। যদিও এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন সংস্থার মুখপাত্র।
মার্চ মাসের কোয়ার্টার আয়ের কথা ৮ মে ঘোষণার সময় রিলায়েন্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার জানিয়েছিল যে পরবর্তী আর্থিক বছরে ঋণশূণ্যের লক্ষ্য রয়েছে। হয়ত সেই কারণেই সংস্থা বিক্রির পথে পা বাড়িয়েছে।
বিভ্রান্তি দূর করতে আরোগ্য সেতু অ্যাপ নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে নয়া কী বিজ্ঞপ্তি জারি হল