সব জল্পনার অবসান, দলের বড় দায়িত্বে অর্পিতা ঘোষকে বসাল তৃণমূল কংগ্রেস
সব জল্পনার অবসান, দলের বড় দায়িত্বে অর্পিতা ঘোষকে বসাল তৃণমূল কংগ্রেস
হঠাৎ করে রাজ্যসভার পদ থেকে ইস্তফার পরেই অর্পিতা ঘোষকে নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। অবশেষে সেই জল্পনার অবসান হল আজ। দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে সাংসদ অর্পিতা ঘোষকে। দলের এক পদ নীতিতেই পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। সুব্রত বক্সি চিঠি দিয়ে অর্পিতা ঘোষকে তাঁর নতুন পদে স্থলাভিসিক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা
রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে নাটকীয় ভাবে ইস্তফা দিয়েছিলেন নাট্যকর্মী অর্পিতা ঘোষ। গত ১৫ সেপ্টেম্বর তিনি হঠাৎ করে সকলকে চমকে গিয়ে ইস্তফা িদয়েছিলেন। বুধবারে অর্পিতা ঘোষ রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের কাছে ইস্তফা দিয়েছিলেন। হঠাৎ করে অর্পিতা ঘোষের এই সিদ্ধান্তে রীতিমত জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছিল রাজনৈতিক মহলে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে িচঠি লিখে নিজের পদত্যাগের কারণ জানিয়েছিলেন অর্পিতা।
দলের হয়ে কাজ করতে চান
রায়গঞ্জের প্রাক্তন সাংসদ চিঠিতে জানিয়েছিলেন, তিনি দলের হয়ে কাজ করতে চান। তাই রাজ্য সভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। এদিকে আবার পদ্যাগের দিন অর্পিতা দাবি করেছিলেন তিনি দলের নির্দেশে পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছিলেন। পরে আবার তিনি দাবি করেন তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তিনি দলের হয়ে কাজ করতে চান। বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই তিনি পদত্যাগের কথা ভাবছিলেন বলে জানিয়েছিলেন। বাংলার হয়ে কাজ করতে চান বলেই দাবি করেছিলেন অর্পিতা ঘোষ।
দলের গুরুত্বপূর্ণ দািয়ত্বে
তারপরেই জল্পনা শুরু হয়েছিল অর্পিতা ঘোষকে নিয়ে। এরই মাঝে শুক্রবার তৃণমূল কংগ্রেস বড় সিদ্ধান্ত জানাল প্রাক্তন সাংসদকে নিয়ে। তাঁকে দলের সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়েছে। িচঠি লিখে নেত্রীকে সেকথা জানিয়েছেন সুব্রত বক্সি। বিধানসভা ভোটের পরেই দলে এক পদ নীতির কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যিনি সাংসদ বা বিধায়ক পদে থাকবেন তিনি দলের কোনও পদে থাকবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
অর্পিতার জায়গায় কে
মানস ভুঁইয়ার আসনে অসমের নেত্রী সু্স্মিতা দেবকে প্রার্থী করতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। অর্পিতার ছেড়ে যাওয়া আসনে কাকে প্রার্থী করা হবে রাজ্য সভায় তাএখনও স্পস্ট নয়। তবে রাজ্যসভা থেকে অর্পিতা ঘোষকে সরিয়ে আনার নেপথ্যে যে অন্য বড় সমীকরণ কাজ করছে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। কারন লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যসভা ভোটে বেশ কিছু সমীকরণ েমনে কাজ করবে তৃণমূল তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
নরেন্দ্র মোদীর ৭১তম জন্মদিনে সর্বোচ্চ টিকাকরণের লক্ষ্য, রয়েছে আরও পরিকল্পনা বিজেপির