স্ট্র্যান্ড রোডের বহুতলে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে একের পর এক দমকলের ইঞ্জিন
স্ট্র্যান্ড রোডের (strand road) বহুতলে বিধ্বংসী আগুন (fire)। এদিন সন্ধে ছটা দশ নাগাদ মিলেনিয়াম পার্কের বিপরীতে থাকা একটি বহুতলে আগুন লাগে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যায় দমকলের একাধিক ইঞ্জিন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দমকলে
স্ট্র্যান্ড রোডের (strand road) বহুতলে বিধ্বংসী আগুন (fire)। এদিন সন্ধে ছটা দশ নাগাদ মিলেনিয়াম পার্কের বিপরীতে থাকা একটি বহুতলে আগুন লাগে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যায় দমকলের একাধিক ইঞ্জিন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দমকলের ইঞ্জিনের সংখ্যা বাড়ানো হয়। এদিকে এই আগুন লাগার জেরে এলাকায় ব্যাপক যানজট তৈরি হয়েছে।
এবার দেশ হবে মোদীর নামে, ২১-এর নির্বাচনের মুখে হানলেন একের পর বাক্যবান মমতার
রেলের অফিসে আগুন
স্ট্র্যান্ড রোডে এদিন যে বহুতলে আগুন লেগেছে তা রেলের অফিস। সেখানে ১৩ তলায় প্রথমে আগুন লাগে। পরে তা ১২ তলায় ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে সেখানে যায় দমকলের ৬ টি ইঞ্জির পরে তার সংখ্যা বাড়িয়ে ১০ করা হয়। সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় অত্যাধুনিক হাইড্রোলিক ল্যাডার। অক্সিজেন মাস্ক পরে আগুন নেভানোয় হাত লাগান দমকলকর্মীরা। এলাকায় বসত বাড়ি নেই। অফিস পাড়া হওয়ায়, আশপাশের বহুতলগুলি থেকে সবাইকে সরিয়ে দেন দমকলকর্মীরা। এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্থ করে দেওয়া হয়।
এলাকায় যানজট
স্ট্র্যান্ডরোড যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হওয়ায় আগুন লাগার পরেই এলাকায় যানজট হতে শুরু করে। রাস্তায় একের পর এক গাড়ি দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে পড়ে। অনেকেই হেঁটে হাওড়া স্টেশন-সহ অন্য গন্তব্যস্থানে যাওয়ার চেষ্টা শুরু করেন।
ঘটনাস্থলে দমকল মন্ত্রী
খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যান বিদায়ী দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু। আগুন নেভানোর কাজে তদারকি করেন তিনি। প্রাথমিকভাবে দমকলের অনুমান শর্টসার্কিট থেকে এই আগুন লেগেছে। এক্ষেত্রে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র থেকেও আগুন লাগতে পারে বলে অনুমান দমকলের। তবে ওই বহুতলে কেউ আটকে পড়ে নেই বলে জানা গিয়েছে।
সকালেই আগুন লেগেছিল তিলজলায়
এদিন সকালে তিলজলায় রবার কারখানায় বিধ্বংসী আগুন লেগেছিল। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন নেভাতে হিমশিম খায় দমকল। আগুন নেভাতে শেষে কারখানা সংলগ্ন বহুতলগুলির ছাদকে কাজে লাগান দমকর্মীরা। পরে স্থানীয় বাসিন্দারাও আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। দীর্ঘ সময় পরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এক্ষেত্রে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।