২০১৩ থেকে ভারতকে আগ্রাসী 'টার্গেটে' রেখেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট! মার্কিন কংগ্রেসের রিপোর্টে পর্দাফাঁস
২০১৩ থেকে ভারতকে আগ্রাসী 'টার্গেটে' রেখেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট! মার্কিন কংগ্রেসের রিপোর্টে পর্দাফাঁস
মরিয়া হয়ে কেবলমাত্র ভারতকেই শূলে বিদ্ধ করার ছক এতদিন কষে এসেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। চিরকালই তাঁর আগ্রাসী বিদেশনীতির মধ্যে তলে তেল বুনোট বেঁধেছে ভারত বিদ্বেষ। আর তা কার্যকরী হয়েছে ২০২০ সালের সংকটের সময়। এমন পরিস্থিতিতে একনজরে দেখে নেওয়া যাক মার্কিন কংগ্রেসের রিপোর্ট কোন তথ্য ফাঁস করছে।
২০১৩ থেকে পাখির চোখ ভারত
মার্কিন কংগ্রেসের রিপোর্ট বলছে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর আসল টার্গেট প্রথম থেকেই ছিল দিল্লি। উল্লেখ্য, বহুবার আগ্রাসী মনোভাব নিয়েও লাদাখ , ডোকলাম দখল করতে পারেনি চিন। এমনকি অরুণাচলপ্রদেশকে বাগিয়ে নিতে গিয়েও বারবার বাধা পেয়েছে জিনপিংয়ের দেশ।
৫ বার ছোটখাটো যুদ্ধ!
মার্কিন কংগ্রেসের রিপোর্টে জানানো হয়েছে ২০১৩ সাল থেতে পর পর ৫ বার লাদাখে ছোটখাটো সংঘাতের রাস্তায় ইচ্ছে করে হেঁটেছে চিন। যাতে তাদের যুদ্ধনীতিকে উস্কানি দেওয়া যায়।
কেন ভারতকে ভয় পাচ্ছে চিন?
উল্লেখ্য, যেভাবে ভারতের সঙ্গে আমেরিকা সহ বিশ্বের একাধিক শক্তিধর দেশের সুসম্পর্ক গড়ে উঠছে , তা মোটেও ভালোভাবে নিতে পারছে না চিন। মার্কিন কংগ্রেসের দাবি, বিশেষত আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক চিনের কাছে দুশ্চিন্তা হয়ে উঠছে। আর তাই শি মরিয়া হয়ে ভারত বিদ্বেষের পথে হাঁটছেন।
লাদাখ সীমান্ত সংঘাতের কোন 'নেপথ্য অর্থ' রয়েছে?
মার্কিন কংগ্রেসের দাবি অনুযায়ী, লাদাখে ভারতের সাথে চিন সংঘাত বাঁধিয়ে বারবার দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দেওয়ার চেষ্টা করছে। যাতে দিল্লি ওয়াশিংটন সম্পর্ক গভীর না হয়। এটি গভীর হলেই বেজিং এ র সমস্যা বাড়বে। তাই লাদাখ সংঘাতকে কার্যত চিনের শাসানি বলে মনে করছে আমেরিকা।
লাদাখ ইস্যুতে ফের কাছাকাছি সেনা-বিজেপি! মোদীর লেহ সফরের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শিবসেনা নেত্রী