Pm Kisan Maandhan Yojana-তে কোনও ডকুমেন্ট ছাড়াই বছরে ৩৬ হাজার টাকা পাওয়ার সুযোগ! কিন্তু কীভাবে?
কৃষকদের জন্যে বড়সড় সুখবর! পিএম কিষাণ সম্মান নিধি (PM Kisan Samman Nidhi) যোজনাতে উপকৃত হতে চলেছেন বাংলার কৃষকরা। এই যোজনার মাধ্যমে এবার প্রত্যেক মাসে ৩০০০ টাকা করে পাওয়া যাবে। এই যোজনার সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে সবথেকে বড় স
কৃষকদের জন্যে বড়সড় সুখবর! পিএম কিষাণ সম্মান নিধি (PM Kisan Samman Nidhi) যোজনাতে উপকৃত হতে চলেছেন বাংলার কৃষকরা। এই যোজনার মাধ্যমে এবার প্রত্যেক মাসে ৩০০০ টাকা করে পাওয়া যাবে। এই যোজনার সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে সবথেকে বড় স্বস্তির খবর হল এই যে এক্ষেত্রে কোনও ডকুমেন্ট দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
পিএম কিষাণ মনধন যোজনা'র (PM kisan Man dhan Yojna) মতো প্রত্যেক বছর কৃষকদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাবে ৩৬ হাজার টাকা। এতে দেশের কৃষকদের বড় অংশের একটা কৃষক সমাজ আর্থিক ভাবে সাবলম্বি হতে পারবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
সামনেই লোকসভা নির্বাচন। আর সেদিকে তাকিয়ে দেশের কৃষকদের জন্যে একের পর এক যোজনার কথা মোদী সরকার সামনে নিয়ে আসছে। কৃষকদের মন পাওয়ার চেষ্টা করছেন। তবে এভাবে কৃষকদের মন কতটা পাওয়া যাবে সেদিকে নজর রাজনৈতিকমহলের।
৩৬ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে
পিএম কিষাণ মনধন যোজনা'র (PM kisan Man dhan Yojna) অন্তগর্ত দেশের কৃষকদের প্রত্যেক মাসে পেনশন দেওয়া হয়ে থাকে। এই যোজনার মতো অবসরেরও পরেও পেনশন পাবেন কৃষকরা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সের পর মাসে তিন হাজার টাকা অর্থাৎ বছরের ৩৬ হাজার টাকা পেনশন দেওয়া হবে। মোদী সরকার দেশের কৃষকদের পাশে দাঁড়াতেই এই সুবিধা দিয়ে থাকে মোদী সরকার। এই যোজনার মাধ্যমে দেশের একটা বৃহৎ অংশের কৃষক এই যোজনার মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছেন।
জরুরি ডকুমেন্ট!
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে চালানো এই যোজনার সুবিধা পেতে চান? তাহলে কয়েকটি মাত্র ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে। কিছু কিছু যোজনার ক্ষেত্রে বেশ কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়ে থাকে। কিন্তু এক্ষেত্রে তার প্রয়োজন হবে না। নুন্যতম আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ডিটেলসের মতো নথির শুধুমাত্র প্রয়োজন হবে। তবে হ্যাঁ যদি আপনি পিএম কিষাণ যোজনার মাধ্যমে সুবিধা পাচ্ছেন তো তাহলেই আর বিশেষ কোনও ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে না।
এই যোজনার সুবিধা কীভাবে পাওয়া যাবে?
১) এই যোজনার মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা দেশের সমস্ত কৃষক পাওয়ার যোগ্য। তবে নুণ্যতম ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ ৪০ বছর পর্যন্ত এই যোজনায় সুবিধা নেওয়ার জন্যে আবেদন জানানো যাবে।
২) এই যোজনার মাধ্যমে সুবিধা পাওয়ার জন্যে সর্বোচ্চ ২ হেক্টর পর্যন্ত ফসলের জমি থাকতে হবে সংশ্লিষ্ট ওই কৃষককে।
৩) শর্ত অনুযায়ী নুন্যতম ২০ বছর এবং সর্বোচ্চ ৪০ বছর পর্যন্ত ৫৫ টাকা থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত মাসে এত টাকা দিতে হবে। তবে কৃষকের বয়সের উপর নির্ভর করবে এই প্রিমিয়াম।
৪) ১৮ বছর বয়সে যদি কোনও কৃষক আবেদন জানায় তাহলে মাত্র ৫৫ টাকা হবে।
৫) যদি আপনি ৩০ বছর বয়সে এই যোজনার মাধ্যমে সুবিধা পাওয়ার জন্যে আবেদন করেন তাহলে তার মাসিক প্রিমিয়াম হবে ১১০ টাকা।