স্মার্টফোন ও তার তথ্য সুরক্ষিত রাখতে এখনি এই সেটিংগুলি করে নিন
স্মার্টফোন ও তার তথ্য সুরক্ষিত রাখতে এখনি এই সেটিংগুলি করে নিন
মোবাইল ফোন এখন সবার জীবনের অত্যন্ত জরুরি অংশ হয়ে গিয়েছে। একটা সময় ছিল যখন মোবাইল ফোন শুধুমাত্র কথাবার্তা বলার জন্য ব্যবহৃত হত, কিন্তু বর্তমান সময়ে স্মার্টফোনের মাধ্যমে মানুষ নিজেদের বেশিরভাগ কাজ করে নেয়। শপিং, পড়াশোনা বা অনলাইনে পেমেন্ট করতে হলে, স্মার্টফোনের মাধ্যমেই মানুষ বাড়িতে বসে এই কাজ সেরে ফেলেন। অর্থাৎ স্মার্টফোনের মাধ্যমে শুধু কল এবং মেসেজই পাঠানো হয় না, এটি মানুষের দৈনন্দিন কাজে সহায়ক বলে প্রমাণিত হচ্ছে। এমতাবস্থায় যেখানে মানুষ স্মার্টফোন থেকে অনেক সুবিধা পেয়েছে, অন্যদিকে তা মানুষের সমস্যাও বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। এছাড়াও, স্মার্টফোনে এমন অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ডিভাইসের নিরাপত্তা এবং সামগ্রিক কর্মক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি সাধারণত আগে থেকেই সক্রিয় হয়ে থাকে এবং ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে ৷ চলুন জেনে নেওয়া যাক স্মার্টফোনের এই ফিচারগুলো সম্পর্কে, যা আপনার এখনই পরিবর্তন করা উচিত।
ব্যক্তিগতকরণ বন্ধ করুন
গুগল বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য আপনার অনলাইন ক্রিয়াকলাপকে ট্র্যাক করার প্রচেষ্টা করে, আপনি সবচেয়ে বেশি যেটা সার্চ করেন, সেই বিষয় সম্পর্কিত জিনিস বেশি করে দেখায়। এইজন্য সেটিং-এ গিয়ে আপানাকে পার্সনালাইজেশন কে বন্ধ করে দিতে হবে।
ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা
নিজের স্মার্টফোন থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটাকে বন্ধ করে দিন। এতে কম ডেটা খরচ হবে এবং আপনার ব্যাটারিও দীর্ঘসময় পর্যন্ত চলবে।
ওয়াই–ফাই ও ব্লুটুথ স্ক্যানিং
স্মার্টফোনে ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ স্ক্যানিং-এর মতো ফিচার থাকলে, যা ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি শেষ করে দেয়। তাই প্রয়োজন মিটে গেলে এই ফিচারগুলি বন্ধ করে দিন।
অ্যাপ পারমিশন
কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ সংবেদনশীল বিস্তারিত তথ্য পাওয়ার জন্য আপনার অনুমোদন নিতে চায়। তাই যে কোনও অ্যাপকে অনুমোদন দেওয়ার আগে আপনাকে অত্যন্ত সাবধান থাকতে হবে।