মনে হল ভূমিকম্প হচ্ছে, টুইন টাওয়ার ধ্বংসের অবিশ্বাস্য ঘটনার সাক্ষী থাকলেন স্থানীয়রা
মনে হল ভূমিকম্প হচ্ছে, টুইন টাওয়ার ধ্বংসের অবিশ্বাস্য ঘটনার সাক্ষী থাকলেন স্থানীয়রা
টুইন টাওয়ার ধ্বংস হবে। একদিকে কৌতুহল আরেক দিকে আতঙ্ক উভয় ভর করেছিল স্থানীয়দের মধ্যে। গত কয়েক দিনধরেই এই সেখানে স্থানীয়দের আনাগোনা বেড়েছিল। টুইন টাওয়ার ধ্বংসের কয়েক মিনিট আগে পর্যন্ত কৌতুহলি জনতা ভিড় করেছিল সেখানে। তাঁরা উদগ্রীব হয়ে দেখছিলেন কীভাবে ধ্বস করা হবে সেই টুইনটাওয়ার। ৯ সেকেন্ডের তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল সেখানে। সব কিছু কাঁপিয়ে ধুলোয় মিশে গেল সব কিছু।
৭০ কোটির টুউইন টাওয়ার ৯ সেকেন্ডেই ধুয়ে মুছে সাফ। ৯ বছর সময় লেগেছিল টুইন টাওয়ারটি তৈরি করত। ঠিক ঘড়ি ধরে রবিবার দুপুর ২টো ৪৫ মিিনটে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গেল সব। স্থানীয়রা বলছেন, হঠাৎ করে কেঁপে উঠল সবকিছু। ঠিক ভূমিকম্পের মত। তারপরেই তীব্র শব্দ করে তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ল টুইন টাওয়ার। ৪০ তলার বহুতল। আগে থেকে খবর থাকলেও স্থানীয়দের অনেকেই সেই সময় চমকে উঠেছিলেন।
তৈরি করতে খরচ প্রায় ৭০ কোটি টাকা৷ আর ভেঙে ফেলতে খরচ প্রায় ২০ কোটি টাকা৷ এভাবেই নয়ডার ট্যুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার হিসেব নিকেষ করছেন সাধারণ মানুষ৷ তাদের চোখের সামনে গুড়িয়ে দেওয়া হল বেআইনি এই ইমারত৷ যা উচ্চতায় কুতুব মিনারকেও ছাড়িয়ে যেত৷
যে সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছিল তাঁরা ঠিক ঘড়ির কাঁটা ধরেই কাজ করেছে। ৯ সেকেন্ডেই ভেঙে গুড়িয়ে গেছে ট্যুইন টাওয়ার৷ ৪০ তলার টুইন টাওয়ার মাটিতে মিশিয়ে দিয়ে ৩,৭০০ কেজির বিস্ফোরক বোঝাই করা হয়েছিল। তৈরি করা হয়েছিল টুইন টাওয়ার। জানানো হয়েছিল, বাতাসের গতির উপর নির্ভর করবে ধুলো কতক্ষণে স্থায়ী হবে। ধুলো স্থির হতে প্রায় ১২ মিনিট সময় লাগবে বলে জানিয়েছিলেন তাঁরা। প্রায় ৫৫,০০০ টন ধ্বংসাবশেষ তৈরি হত। এটি পরিষ্কার করতে তিন মাস সময় লাগবে।
৪০
টুইন
টাওয়ারের
চারপাশের
বাসিন্দাদের
আগে
থেকেই
িনরাপদ
স্থানে
সরিেয়
িনয়ে
যাওয়া
হয়েছিল।
অ্যাপেক্স
এবং
সিয়ান
টাওয়ার
দুটি
নয়ডার
সেক্টর
৯৩-এ
প্রায়
সাড়ে
সাত
লক্ষ
বর্গফুট
এলাকা
জুড়ে
তৈরি
করা
হয়েছিল।
উত্তরপ্রদেশের
নয়ডার
সুপারটেকের
এমারেল্ড
প্রোজেক্টের
অধীনে
তৈরি
হয়
এই
ট্যুইন
টাওয়ার৷
এতে
ছিল
৯০০টিরও
বেশি
ফ্ল্যাট।
ফ্ল্যাটের
সব
বাসিন্দাদের
পর্যাপ্ত
ক্ষতিপূরণ
দেওয়া
হয়েছে।
টুইন
টাওয়ারের
ধ্বংস
প্রক্রিয়া
দেখার
জন্য
ভিড়
করেছিলেন
অনেকে।
তাঁদের।
নিরাপদ
স্থানে
সরিয়ে
নিয়ে
যাওয়া
হয়েছিল।
হঠাৎ ধেয়ে এল ভয়ঙ্কর টর্নেডো ঝড়, ভয়ঙ্কর সৌন্দর্যের সাক্ষী দিঘার সমুদ্র সৈকত