জাতীয় মহিলা কমিশনের দ্বারস্থ জেএনইউতে হিংসার ঘটনায় জড়িত কোমল শর্মা
জাতীয় মহিলা কমিশনের দ্বারস্থ জেএনইউতে হিংসার ঘটনায় জড়িত কোমল শর্মা
জেএনইউ বিশ্ববিদ্যালে হামলাকারীদের মধ্যে একটি মেয়েও ছিলেন। মুখ ঢেকে বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে তোলপাড় করেছিলেন তিনি এবং প্রায় ৭০ জনের একটি দল। লাঠি হাতে মুখ ঢাকা মেয়েটির ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। তদন্তে নেমে দিল্লি পুলিস সেই মহিলার নাম প্রকাশ করেন। কোমল শর্মা নাম মেয়েটির। পুলিসের হাত থেকে বাঁচতে এবার জাতীয় মহিলা কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন কোমল।
মহিলা কমিশনে কোমল
জেএনইউ বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখ ঢেকে লাঠি হাতে তাণ্ডব চালিয়েছিলেন কোমল। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল তার ছবি। দিল্লি পুলিসেরও নজর এড়াতে পারেননি কোমল। পুলিস প্রকাশ্যেই সেদিনের হিংসার ঘটনায় তার জড়িত থাকার কথা প্রকাশ করেছিলেন। যদিও পুলিসের সব দাবি মিথ্যে বলে অভিযোগ করেছেন কোমল। তাঁর পাল্টা অভিযোগ পুলিস আসলজনকে খুঁজে না পেয়ে তাঁকে টার্গেট করছে। ন্যায় বিচার পেতে এবার তাই মহিলা কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন কোমল। সেখানে তিনি জানিয়েছেন ভাইরাল ভিডিওতে মুখ ঢাকা যে মেয়েটিকে জেএনইউতে তাণ্ডহব চালাতে দেখা গিয়েছে সেটা তিনি নন।
দিল্লি পুলিসকে নোটিস মহিলা কমিশনের
কোমলের অভিযোগ শোনার পর এই নিয়ে দিল্লি পুলিসকে নোটিস পাঠিয়েছে জাতীয় মহিলা কমিশন। দিল্লি পুলিস কমিশনার অমূল্য পট্টনায়ক জানিয়েছেন, কোমল শর্মা ছাড়াও আরও দুই মহিলা চুনচুন কুমার এবং দোলন সামন্তেকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। তাদের থানায় ডেকে জেরা করা হবে বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিস।
তদন্তে দিল্লি পুলিসের ক্রাইম ব্রাঞ্চ
দিল্লি পুলিসের ক্রাইম ব্রাঞ্চ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজনকে ডেকে জেরা করা হয়েছে। সুচেতা তালুকদার এবং প্রিয়া রঞ্জনকে ২ ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয়েছে। এই ঘটনায় আরএসএসের ছাত্র সংগঠন এবিভিপির যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। সেদিনে শিক্ষকদের উপরেও হামলা চালানো হয়েছিল।
স্বাস্থ্য বিমাতেও এবার কড়াকড়ি, ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হচ্ছে নিয়ম