কমলেশ তিওয়ারির হত্যায় অভিযুক্তদের আইনি সাহায্য দেবে এই মুসলিম সংগঠন
উত্তরপ্রদেশের কমলেশ তিওয়ারির হত্যায় অভিযুক্তদের আইনি সাহায্য দেবে বলে জানিয়ে দিল ভারতের সর্ববৃহৎ মুসলিম সংগঠন জমিয়াত উলেমা-ই-হিন্দ। পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়ার সমস্ত খরচও তারা বহন করবে বলে জানায় সংস্থাটি
উত্তরপ্রদেশের কমলেশ তিওয়ারির হত্যায় অভিযুক্তদের আইনি সাহায্য দেবে বলে জানিয়ে দিল ভারতের সর্ববৃহৎ মুসলিম সংগঠন জমিয়াত উলেমা-ই-হিন্দ। পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়ার সমস্ত খরচও তারা বহন করবে বলে জানায় সংস্থাটি।
নৃশংসভাবে খুন হন কমলেশ
হিন্দু সমাজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি ছিলেন কমলেশ তিওয়ারি। ১৮ অক্টোবর নিজের বাড়িতেই আততায়ীদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন কমলেশ তিওয়ারি। ১৫ বার কোপানো হয়েছিল কমলেশকে।
নৃশংসতার বিবরণ করা হয় ময়নাতদন্তের রিপোর্টে
মৃত্যু সুনিশ্চিত করতে কোপানোর পরে আবার আততায়ীরা তাঁর মাথায় গুলি করে। ময়না তদন্তের রিপোর্টে বলা হয়, গলা কাটারও চেষ্টা করা হয় কমলেশের। একটি মুসলিম চরমপন্থী সংগঠন এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছে। যদিও দুই মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কমলেশের স্ত্রী অভিযোগ করেন, বিজনৌরের এক মৌলবী তাঁর স্বামীর হত্যার মূল চক্রী।
হিন্দু সমাজ পার্টির শীর্ষে কমলেশের স্ত্রী
এদিকে হিন্দু সমাজ পার্টির প্রধানের পদে বসানো হল কমলেশে স্ত্রী কিরণ তিওয়ারিকে। কমলেশের মৃত্যর পর স্বাভাবিকভাবেই নেতৃত্বহীনতায় ভুগছিল দল। সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে দলের শীর্ষে বসানো হল কমলেশের স্ত্রীকে।
খুনের চারদিন গ্রেফতার করা হয় মূল অভিযুক্তদের
কমলেশের খুনের চারদিন পর রাজস্থান-গুজরাত সীমান্তের সামলাজি থেকে গ্রেফতার করা হয় দুই মূল অভিযুক্তকে। আসফাক হোসেন এবং মইনুদ্দিন পাঠান সহ মোট পাঁচজনকে এই মামলায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করেছে সন্ত্রাস বিরধী বাহিনী। জেরার মুখে দুই অভিযুক্ত খুনের কথা স্বীকার করে তারা। তারা জানায়, কয়েকদিন আগে মুসলিমদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিল কমলেশ। তার বদলা নিতেই এই খুন।