‘আগে ওরা কাশ্মীরের পতাকা ফেরাক, তারপর তেরঙ্গাকে সম্মানের কথা ভাবব’, ফের কেন্দ্রকে নিশানা মেহবুবার
গত
বছর
৩৭০
ধারা
বাতিলের
পর
থেকে
প্রায়
১
বছরেরও
বেশি
সময়
ধরে
গৃহবন্দী
ছিলেন
জম্মু-কাশ্মীরের
প্রাক্তন
মুখ্যমন্ত্রী
তথা
পিপলস
ডেমোক্র্যাটিক
পার্টির
সভাপতি
মেহবুবা
মুফতি।
সম্প্রতি
সুপ্রিম
কোর্টের
তাপের
মুখ
পড়ে
মেহবুবাকে
ছাড়তে
বাধ্য
হয়
কেন্দ্র
সরকার।
মুক্তির
পর
থেকেই
ফের
৩৭০
ধারা
ফেরানোর
দাবি
সরব
হতেও
দেখা
যায়
তাকে।
এবার
কাশ্মীররের
বিশেষ
মর্যাদা
ফেরানো
প্রসঙ্গে
কথা
বলতে
গিয়েই
এদিন
ভারতের
পতাকা
নিয়ে
'বিতর্কিত’
মন্তব্য
করতে
দেখা
যায়
মেহবুবাকে।
এদিকে মেহবুবার পাশাপাশি কিছু মাস আগেই মুক্তি পেয়েছে কাশ্মীরের ন্যাশান্যাল কনফারেন্সের সভাপতি তা রাজ্যের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ সহ সাজাদ লোনের মতো উপত্যকার প্রথম সারির রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ। ৩৭০ ধারা বিলোপ প্রসঙ্গে বিগত কয়েকদিনে তাদেরকেউ একাধিকবার বিজেপি শাসিত কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে দেখা যায়। এদিকে এই প্রসঙ্গে কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে মেহবুবা বলেন, “একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে দেশ সংবিধানের ভিত্তিতে চলবে। কিন্তু তা কখনওই বিজেপির ইস্তেহারের ভিত্তিতে নয়।”
এখানেই না থেমে গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ শানিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের পৃথক পতাকা ফেরতের পক্ষেও এদিন সরব হতে দেখা যায় মেহবুবা মুফতিকে। যতদিন না তা হচ্ছে ততদিন ভারতের তেরঙ্গা পতাকাকেও সম্মান করা হবে না বলেও 'বিতর্কিত’ মন্তব্য করতে দেখা যায় তাকে। ভূস্বর্গের বিশেষ মর্যাদা হরণ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বেনজির আক্রমণ শানিয়ে মেহবুবা বলেন, “বিজেপি যে ভাবে গত বছর জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে দিয়েছে, উপত্যকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে সেটা আদাপে আমাদের মানুষের সাথে ডাকাতিরই নামান্তর। বিজেপির ওই পদক্ষেপকে একাধারে অসাংবিধানিক ও অবৈধ বলেও এদিন তোপ দাগতে দেখা যায় মেহবুবাকে।