গত বছরে প্লাবনের পরেও একই জায়গায় তাঁবু! অমরনাথে দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশাসনিক গাফিলতি?
গত বছরে প্লাবনের পরেও একই জায়গায় তাঁবু! অমরনাথে দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশাসনিক গাফিলতি ?
অমরনাথে (amarnath) ১৬ জন পূণ্যার্থীর মৃত্যু এবং ৪০ জনের ওপরে নিখোঁজ খারা ঘটনায় প্রশাসনিক গাফিলতির অভিযোগ উঠে আসছে। সরকারি সূত্রেই জানা গিয়েছে, এবার যে জায়গায় আকস্মিক বন্যা (flood) হয়, গতবছরেও সেখানে একই পরিস্থিতি তৈরি হয়। যদিও হত বছরে করোনা পরিস্থিতির কারণে কোনও যাত্রা হয়নি। সেই কারণে প্রাণহানির কোনও ঘটনাও ঘটেনি।
গত বছরেও একই জায়গায় বন্যা
সরকারি
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
গতবছর
২৮
জুলাই
অমরনাথের
পথে
বন্যা
হয়।
তবে
কোনও
প্রাণহানি
ঘটেনি।
কেননা
মহামারীর
কারণে
গত
দুবছরে
সেখানে
কোনও
যাত্রাই
হয়নি।
গতবছরে
সেখানে
পরবল
বৃষ্টির
কারণে
আকস্মিক
বন্যা
দেখা
দেয়
এবং
পাহাড়ের
ওপর
থেকে
পাথর
নিচে
পড়তে
থাকে।
এই
ঘটনায়
নিরাপত্তারক্ষীদের
বেশ
কয়েকটি
তাঁবুর
ক্ষতি
হলেও
প্রাণহানি
এড়ানো
গিয়েছিল।
তহে
গত
বছরে
ঠিক
কীরকম
বৃষ্টি
সেখানে
হয়েছিল,
তা
জানাতে
পারেনি
আবহাওয়া
দফতর।
কেননা
সেখানে
যাত্রা
না
হওয়ায়
বৃষ্টি
পরিমাপের
কোনও
যন্ত্রই
সেখানে
স্থাপন
করা
হয়নি।
বন্যার চ্যানেলেই তাঁবু
এর সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এবার তীর্থযাত্রীদের জন্য যে তাঁবুগুলি তৈরি করা হয়, তা বন্যার চ্যানেলের ওপরে। সেখানে লঙ্গর চালানোরো অনুমতি দিয়েছিল প্রশাসন। সরকার তথ্য থেকেই পরিষ্কার সেখানে বন্যার প্রবণতা রয়েছে।
ফলে সরকারি পর্যায়ে তাঁবু তৈরি করা নিয়ে, কিংবা তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তাভাবনার অভাব ছিল। এছাড়া আবহাওয়ার কথাও মাথায় রাখা হয়নি বলেও অভিযোগ। তবে এবছর শ্রী অমরনাথজি শ্রাইন বোর্ড জলের স্রোচ আটকাতে পাথর দিয়ে দুফুটের প্রাচীর তৈরি করে। যদিও তাতে কিছুই রক্ষা করা যায়নি।
শুক্রবারের হড়পা বান সব হিসেবের বাইরে
এর আগে সেখানে হড়পা বান দেখা গিয়েছে ২০১৯-এ। তবে সই সময় বন্যার স্রোতের চ্যানেলের বাইরে তাঁবুগুলিকে তৈরি করা হয়। এবছরের এপ্রিলে তথ্য ও সম্প্রচার সচিব অপূর্ব চন্দ সংবাদ মাধ্যমকে বলেছিলেন, এই বছর যাত্রায় ৬ থেকে ৮ লক্ষ তীর্থযাত্রী থাকতে পারেন। সরকারি সূত্রের জানা গিয়েছে ৩০ জুন শুরু হওয়া যাত্রায় শুক্রবার পর্যন্ত যাত্রী সংখ্যা ১.১৩ লক্ষ।
২০১৯-এও যাত্রায় বাধা পড়েছিল
২০১৯-এর
৫
অগাস্ট
সরকার
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
বিশেষ
মর্যাদা
প্রত্যাহার
করে
নেয়।
রাজ্যকে
দুটিভাগে
ভাগ
করে
দুটি
কেন্দ্রশাসিত
অঞ্চলে
পরিণত
করা
হয়।
সেক্ষেত্রে
বলতে
গেলে
২০১৯
থেকেই
অমরনাথ
তীর্থযাত্রায়
বাধা
পড়েছে।
তবে
এবার
সরকারের
তরফ
থেকে
সব
তীর্থযাত্রীকে
ফ্রিকোয়েন্সি
আইডেন্টিটিফিকেশনের
মাধ্যমে
ট্র্যাক
করার
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
হয়।
মূলত
জঙ্গিদের
হুমকির
প্রেক্ষিতে
এই
ব্যবস্থা
চালু
করা
হয়।
চিনের গতিবিধি বুঝতে নয়া কৌশল! সেনাবাহিনীতে মান্দারিন ভাষা বিশেষজ্ঞ নিয়োগের পরিকল্পনা