For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

২০০৮-২০১৮; আরুষি হত্যায় যেভাবে বারবার বদলেছে প্রেক্ষাপট

আরুষি তলওয়ার হত্যা ২০০৮ সালে সারা দেশে শোরগোল ফেলে দিয়েছিল। এই ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ টাইমলাইন জেনে নিন একনজরে।

  • |
Google Oneindia Bengali News

আরুষি তলওয়ার হত্যা ২০০৮ সালে সারা দেশে শোরগোল ফেলে দিয়েছিল। শিক্ষিত স্বচ্ছ্বল পরিবারের মেয়ে আরুষিকে পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে খুনের অভিযোগ ওঠে তার বাবা-মা রাজেশ ও নুপূর তলওয়ারের বিরুদ্ধে। পরিচালক হেমরাজের সঙ্গে আরুষিকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলাতেই কি খুন হতে হয়েছিল এই দুজনকে? সারা দেশে এই প্রশ্ন ঘুরপাক খেয়েছিল প্রায় এক দশক আগে। সেই মামলাতেই ২০১৩ সালে আরুষির বাবা-মাকে যাবজ্জীবন সাজা দেয় নিম্ন আদালত। তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন করলে সেই রায় বদলে রাজেশ ও নুপূরকে বেকসুর খালাস করেছে এলাহাবাদ হাইকোর্ট। ফের সিবিআই সুপ্রিমকোর্টে বেকসুর খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করেছে। এই ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ টাইমলাইন জেনে নিন একনজরে।

২০০৮ সাল

২০০৮ সাল

বছর ১৪-র আরুষি তলওয়ারকে নয়ডার জলবায়ু বিহারের ফ্ল্যাটের বেডরুমে গলাকাটা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি ঘটে ১৬ মে ২০০৮। প্রথমে ঘরের পরিচালক হেমরাজকে সন্দেহ করা হলেও পরের দিন ১৭ মে ফ্ল্যাটের ছাদে রক্তাক্ত হেমরাজের দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশের সন্দেহ হয় পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে মেয়ে আরুষিকে হত্যা করেছে রাজেশ ও নুপূর তলওয়ার। তাদের গ্রেফতার করা হয়। ঘটনার দায়িত্ব নেয় সিবিআই। লাই ডিটেক্টর টেস্ট করা হয় রাজেশ ও নুপূরের।

২০০৯ সাল

২০০৯ সাল

ফেব্রুয়ারি মাসের ১৫ তারিখ রাজেশের নারকো অ্যানালিসিস টেস্ট করা হয়। প্রথমে সন্দেহের তালিকায় থাকা আর এক পরিচারক বিষ্ণু শর্মাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। জানানো হয় এই মামলায় মূল অভিযুক্ত রাজেশ ও নুপূর তলওয়ারই।

২০১১ সাল

২০১১ সাল

রাজেশ ও নুপূরের বিরুদ্ধে খুনের চার্জ গঠন করা হয়। ট্রায়াল কোর্টের সমনের প্রেক্ষিতে এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করে তলওয়ার দম্পতি। পরে সুপ্রিম কোর্টের আবেদন করা হয়।

২০১২ সাল

২০১২ সাল

সুপ্রিম কোর্ট জানায়, নিম্ন আদাত রাজেশ ও নুপূরকে যে জামিন দিয়েছে তা চলবে। তবে ৪ ফেব্রুয়ারি গাজিয়াবাদ ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে তাদের হাজিরা দিতে হবে। ট্রায়ালের মুখোমুখি হতে হবে তাদের।

২০১৩ সাল

২০১৩ সাল

এই বছরের নভেম্বরে গাজিয়াবাদের বিশেষ সিবিআই আদালত মেয়ে আরুষিকে হত্যার দায়ে রাজেশ ও নুপূর তলওয়ারকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা করে। পাশাপাশি হেমরাজের হত্যাতেও এই দুজনকেই দোষী বলে ঘোষণা করে আদালত।

২০১৪ সাল

২০১৪ সাল

সিবিআই আদালতের যাবজ্জীবনের সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন করে রাজেশ ও নুপূর তলওয়ার। তবে আদালত তাদের জামিন খারিজ করে দেয়।

২০১৭ সাল

২০১৭ সাল

২০১৩ সালের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে করা মামলায় রায়দান স্থগিত রাখে আদালত। আরুষি ও হেমরাজ হত্যাকাণ্ডে রাজেশ ও নুপূরের কার আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ১২ অক্টোবর দুজনকেই বেকসুর খালাস করে দেয় উচ্চ আদালত।

আদালতে সিবিআই

আদালতে সিবিআই

২০১৭ সালের অক্টোবরে নিম্ন আদালতের রায়ের বিপরীতে হেঁটে এলাহাবাদ উচ্চ আদালত দুজনকে নির্দোষ ঘোষণা করে। তারই বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করল সিবিআই।

English summary
Timeline of Aarushi Talwar murder case, Allahabad High Court to give verdict on Rajesh and Nupur Talwar appeal
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X