উৎসবের মরশুমে নিজের অজান্তে কি এই নিম্ন গুণমানের খাবার খাচ্ছেন আপনি! সতর্ক হন
যে সমস্ত মিষ্টি বা মুখোরোচক এই মরশুমে খাওয়া হচ্ছে তার সবটাই কি ভালো গুণমানের? এ নিয়ে রয়েছে বহু সংশয়।
উৎসবের মরশুমে বাড়িতে অতিথির আনাগোনা লেগেই থাকে। আর অতিথি আপ্যায়ন মিষ্টি ছাড়া সম্ভব নয়। শুধু অতিথি কেন, পুজোর প্রসাদ দেওয়ার জন্যো চাই মিষ্টি। আর বাঙালির পাতে মিষ্টি না পড়লে উৎসব উদযাপন সম্পূর্ণ হয় না।
তবে যে সমস্ত মিষ্টি বা মুখোরোচক এই মরশুমে খাওয়া হচ্ছে তার সবটাই কি ভালো গুণমানের? এ নিয়ে রয়েছে বহু সংশয়।
মিষ্টি
খোয়ার বরফি, কিংবা মোতিচুরের লাড্ডু, কাজু বরফি এই সমস্ত উৎসবের মরশুমে বাড়িতে আসছেই। তবে বেশ কিছু তথ্য বলছে, তাহিদা মেটাতে কম দামে মিষ্টি প্রস্তুতির প্রতিযোগীতায় নেমে বহু মিষ্টি প্রস্তুতকারকই নীচু গুণমানের উপকরণ ব্যাবহার করছে মিষ্টি তৈরিতে। অনেকক্ষেত্রেই রাসায়নিকও মেশানো হচ্ছে খাবারে। তাই বিশেষ করে তবক দেওয়া মিষ্টি এড়িয়ে চলুন বলে পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
শুকনো ফল
দিওয়ালির সময়ে শুকনো ফল উপহার দেওয়ার চল রয়েছে। তবে অনেক ফলওয়ালা ,ফলগুলি শুকনো করার জন্য অস্বাস্থ্যকর পদ্ধতি গ্রহণ করছেন বলে উঠে আসছে নানা তথ্য।
প্যাকেটবন্দি জুস
বেশ কিছু ফলের জুস প্যাকেটবন্দি করে বিক্রি হয় বাজারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন তা থেকেও হতে পারে সমস্যা। এতেও কৃত্রিম রঙ ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।
আইসক্রিম
ওয়াশিং পাউডার,নাইট্রেটের মতো বহু ধরনের রাসায়নিক নীচু মানের আইসক্রিমে ব্যবহৃত হয়। এতে কিডনি, হার্ট ফুসফুসে বহু রকমের সমস্যা দেখা দেয়। তাই লোভে পড়ে আইসক্রীম খেতে যাওয়াও বিপদজনক।