Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
অস্বস্তিকর গরম থেকে কীভাবে আপনার হার্টকে সুস্থ রাখবেন? রইল কিছু টিপস -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
আর্থিক ফায়দা নাকি অন্য রহস্য? কসবার ভুয়ো টিকা কাণ্ডের তদন্তে এবার কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ
আর্থিক ফায়দা নাকি অন্য রহস্য? কসবার ভুয়ো টিকা কাণ্ডের তদন্তে এবার কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ
কসবার ভুয়ো টিকাকরণ কাণ্ডে গতকাল দিনভর উত্তাল তিলোত্তমা। মূল অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেবের সূত্র ধরেই ইতিমধ্যেই প্রশ্নের মুখে পড়েছে কলকাতা পুরসভার ভূমিকা। যদিও এই ঘটনায় পুরসভার কেউ যুক্ত নেই বলে জোরাল দাবি করেছেন কলকাতার পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। আর যদি যুক্ত থাকার প্রমাণ মেলে তবে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ারও কথা জানিয়েছেন। এমতাবস্থায় এবার গোটা ঘটনার তদন্তভার নিজেদের হাতে তুলে নিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ।
অ্যান্টি ফ্রড সেকশনের হাতেই তদন্ত ভার
ভুয়ো ভ্যাকসিন দেওয়ার অভিযোগে ধৃত দেবাঞ্জন দেবকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ইতিমধ্যেই পুলিশের হাতে বেশ কিছু সন্দেহজনক তথ্য উঠে এসেছে বলে জানা যাচ্ছে। অনেকেরই ধারণা এই ঘটনার সাথে জড়িয়ে থাকতে পারে অনেক রাঘব বোয়ালেরই নাম। এখন থেকে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অ্যান্টি ফ্রড সেকশন এই বিষয়টির তদন্ত করবে বলে জানা যাচ্ছে।
জোরদার তদন্ত শুরু কলকাতা পুলিশের
ক্যাম্প ছাড়াও কোন কোন ক্ষেত্রে কোথায় কোথায় কী কী জালিয়াতি বা প্রতারণার কাণ্ড ঘটিয়েছেন তিনি তা নিয়ে জোরদার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশের দাবি কলকাতার বাইরে ও কলকাতার মধ্যে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা করতেন ধৃত দেবাঞ্জন দেব। এমনকী এই দেবঞ্জনই আবার নিজেকে ভালো ক্রিকেটার, রাষ্ট্রপতি পুরষ্কার প্রাপ্ত স্ক্রিপ্ট রাইটার বলেও পরিচয় দিতেন নিজেকে।
চাকরি দেওয়ার নামেও প্রতারণার অভিযোগ
সূত্রের খবর, কিছুদিন আগেই রাজডাঙার একটি রাষ্ট্রায়াত্ব ব্যাঙ্কের বা়ড়িতে একটি অফিস খুলে বসেন তিনি।। সেখানে থেকেই ভুয়ো টিকাকরণ কেন্দ্রের চক্রটিকে নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। শুধু একটি ক্যাম্প নয় পুলিশ সূত্রে খবর, দেবাঞ্জন গত কয়েক মাসে খাস কলকাতার আরও অন্তত চার থেকে পাঁচটি এলাকায় এমন ক্যাম্প করেছেন। সেই সঙ্গে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগও রয়েছে তার নামে।
আর্থিক ফায়দা নাকি অন্য কোনও রহস্য?
এদিকে গোটা ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই উদ্বেগ ছড়িয়েছে এই ক্যাম্পগুলির ভ্যাকসিন প্রাপকদের নিয়েও। যদিও সমস্ত ভ্যাকসিনই দেওয়া হচ্ছিল বিনামূল্য। আর এই বিষয়টিই সবথেকে বেশি ভাবাচ্ছে পুলিশ। আর্থিক ফায়দা নাকি এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে এটা খুঁজে বের করাই এখন পুলিশের অন্যতম প্রধান মাথাব্যাথার কারণ। পাশাপাশি প্রশাসনের নাকের ডগাতেই দীর্ঘদিন ধরে এই কাজ তিনি ধরে করে আসছিলেন সেই বিষয়েও উঠছে প্রশ্ন?
