(জোকস) মগজধোলাই : হাসতে হাসতে লুটিয়ে পরবেন না যেন!
মগজধোলাই
আমাদের
পচাদার
ছেলে
গজা
দি
গ্রেট
একদিন
স্কুলের
হোমওয়ার্ক
করে
নিয়ে
যায়
নি।
ব্যস,
আর
যায়
কোথায়!
ক্লাস
টিচার
ওকে
পাকড়াও
করলেন।
টিচার,
"হোমওয়ার্ক
করোনি
কেন?"
গজা,
"স্যার,
লোডশেডিং
ছিলো।"
টিচার,
"তা
মোমবাতি
জ্বালিয়ে
নিতে।"
গজা,
"স্যার,
দেশলাই
ছিলো
না।"
টিচার,
"দেশলাই
ছিলো
না
কেন?"
গজা,
"ঠাকুরঘরে
রাখা
ছিলো
স্যার।"
টিচার,
"আচ্ছা,
ঠাকুরঘর
থেকে
নিলে
না
কেনো?"
গজা,
"স্নান
করিনি,
ঠাকুরঘরে
ঢুকবো
কি
করে?"
টিচার,
"ওফ!
তা
স্নান
করতে
কে
বারণ
করেছিলো?"
গজা,
"জল
ছিলো
না
স্যার।"
টিচার,
"জল
কেন
ছিলো
না?"
গজা,
"পাম্পের
মোটর
চলছিলো
না
স্যার।"
টিচার,
এবারে
ধৈর্য্যের
শেষ
সীমায়
পৌঁছে
গিয়ে,
দাঁত
কিড়মিড়
করে
বললেন,
"আরে
উল্লুক,
মোটরটা
কেন
চলছিলো
না?"
গজা,
"স্যার,
আপনাকে
তো
প্রথমেই
বললাম
যে
লোডশেডিং
ছিলো!"
সর্দাররা সব মরে গেছে নাকি?
একজন
বিহারী
একটা
বাসস্টপে
দাঁড়িয়ে
বাসের
জন্য
অপেক্ষা
করছিলো।
বেশ
কিছুক্ষণ
পর
বাস
এলে
সে
বাসটাতে
উঠে
পড়লো।
বাসে
ওঠার
পর
তো
বিহারীবাবুর
চক্ষু
চড়কগাছ!
পুরো
বাসটাতে
একমাত্র
সে
নিজে
ছাড়া
বাকি
সব
প্যাসেঞ্জারই
সর্দার।
একজন
একটু
বয়স্ক
সর্দারজি
বিহারীকে
বললো,
"হ্যাঁরে
ভাই,
আমাদের
কয়েকটা
জোক
শোনাও
তো।"
এবার
তো
বিহারীর
টেনশনে
হাত-পা
কাঁপতে
আরম্ভ
করলো।
কারন
সে
যতগুলো
জোক
জানতো,
সবকটাই
সর্দারদের
ওপর।
বেশ
কিছুক্ষণ
ভাবার
পর
সে
একটা
উপায়
বের
করলো।
যে
যে
জায়গাগুলোয়
সর্দার
আছে,
ঐ
জায়গায়
সে
বিহারী
বসিয়ে
দেবে
বলে
ঠিক
করলো।
এই
ভেবে
সে
বলতে
আরম্ভ
করলো,
"অমুক
শহরে
তমুক
সময়ে
এক
বিহারী
থাকতো
..."।
এটুকু
বলার
পরই
তার
মাথায়
সজোরে
একটা
চাঁটা
পড়লো।
বিহারী
পেছনে
তাকিয়ে
দেখে
যে
তার
পেছনে
দাঁড়িয়ে
থাকা
সর্দারই
তাকে
মেরেছে।
বিহারীকে
ঘুরে
তাকাতে
দেখে
ঐ
সর্দার
বেশ
রাগতভাবে
বললো,
"বিহারী
কেনো?
সব
সর্দার
কি
মরে
গেছে??
অ্যাঁ??"
ইচ্ছেপূরণ
প্রেমিকার
বাবা,
"তুমি
কি
আমার
মেয়ের
সব
ইচ্ছে
পূরণ
করতে
পারবে?"
প্রেমিক,
"হ্যাঁ
স্যার,
নিশ্চয়ই
পারবো!"
প্রেমিকার
বাবা,
"এতো
শিওর
হচ্ছ
কি
করে?"
প্রেমিক,
"আপনার
মেয়ে
বলেছে,
সে
আমাকে
ছাড়া
কিছুই
চায়
না!"
জুয়েলারি দোকানের পাশে
স্বামী-স্ত্রীর
মধ্যে
ফোনে
কথা
হচ্ছে।
স্ত্রী
(ধমকের
স্বরে),
"কোথায়
তুমি?"
স্বামী,
"প্রিয়তমা,
তোমার
কি
সেই
জুয়েলারির
দোকানটার
কথা
মনে
আছে,
যে
দোকানের
একটা
গয়নার
সেট
তুমি
পছন্দ
করেছিলে
এবং
বলছিলে,
'ইশ্!
যদি
এটা
কিনতে
পারতাম?'"
স্ত্রী
(গদগদ
স্বরে),
"হ্যাঁ
প্রিয়তম,
মনে
আছে!"
স্বামী,
"আমি
সেই
জুয়েলারির
দোকানের
ঠিক
পাশেই
যে
বারটা
আছে
সেখানে
বসে
বিয়ার
খাচ্ছি!"