ট্রায়াল শেষের আগেই অনুমোদন? দেশজোড়া কোভ্যাক্সিন বিতর্ক ঠেকাতে মাঠে নামলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ট্রায়াল শেষের আগেই অনুমোদন? দেশজোড়া কোভ্যাক্সিন বিতর্ক ঠেকাতে মাঠে নামলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নববর্ষের প্রথম রবিবারই জোড়া সংস্থাকে টিকাকরণের অনুমতি দেয় কেন্দ্র। জরুরি ভিত্তে টিকাকরণে সবুজ সংকেত পায় সিরামের হাতে তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার 'কোভিশিল্ড' ও ভারত বায়োটেকের 'কোভ্যাক্সিন'।তারপর থেকে দেশজুড়ে খুশির আমেজের মধ্যেই মাথাচাড়া দেয় নতুন বিতর্ক। সমস্ত ট্রায়াল সম্পূর্ণ হাওয়ার আগেই ভারত বায়োটেকের 'কোভ্যাক্সিন'-কে ছাড়পত্র দেওয়া নিয়ে উঠতে থাকে নানা প্রশ্ন। এবার সেই বিতর্ক ঠেকাতেই মাঠে নামতে দেখা যায় কেন্দ্রী স্বাস্থ্য মন্ত্রী হর্ষবর্ধনকে।
এদিন একটি টুইট বার্তায় হর্ষবর্ধন দাবি করেন, সমস্ত দিক খতিয়ে দেখেই ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ভারত বায়োটেককে। তবে কোভিশিল্ডের টিকাকরণের সঙ্গে কোভ্যাক্সিনের টিকাকরণে কিছু গুণগত পার্থক্য আছে বলেও জানান তিনি। তাঁর দাবি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল মোডেই শর্তসাপেক্ষে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ভারত বায়োটেককে। তাই যারা এই টিকা নেবেন তারা বেশ কিছুদিন স্বাস্থ্যকর্তাদের নজরে থাকবেন। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সংক্রান্ত কোনও জটিলতা সংক্রান্ত কোনও সমস্যা নেওয়া হলে দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নিতেও সদা প্রস্তুত সরকার।
অন্যদিকে তড়িঘড়ি করে কোভ্যাক্সিনকে ছাড়পত্র দেওয়া নিয়ে এর আগেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দাগতে থাকেন বিরোধী নেতারা। এর আগে রবিবার একটি টুইট বার্তাও তারও পাল্টা সমালোচনা করতে দেখা যায় হর্ষবর্ধনকে। এদিকে করোনা এড়াতে অনুমোদিত দু'টি ভ্যাকসিন সম্পূর্ণ নিরাপদ বলে এদিন ফের দাবি করেছে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া বা ডিজিসিআই। পাশাপাশি ১২ বছরের নীচের শিশুদের শরীরে এই টিকার প্রভাব কেমন তা জানতে পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্যও ভারত বায়োটেককে ছাড়পত্র দিয়েছে ডিজিসিআই।
ওষুধ দেওয়ার ক্ষেত্রে ফার্মাসিস্টদের বিশেষ অধিকার দিয়েছে কেন্দ্র? জেনে নিন আসল সত্যি
{quiz_473}
Fact Check
দাবি
Bharat Biotech's Covid-19 vaccine Covaxin for restricted use, saying it is "premature" and can prove dangerous.
সিদ্ধান্ত
Union health minister Harsh Vardhan clarified that the authorisation for Covaxin was different from that for Covishield as the former would be used in clinical trial mode.