নামের আদ্যাক্ষর যদি K হয় তাহলে সেই ব্যক্তি পরোপকারী হন
K কারোর নামের আদ্যাক্ষরে থাকলে সেই মানুষরা জেদকে ইতিবাচকভাবেই কাজে লাগায়।
ইংরাজি বর্ণমালায় ১১ তম অক্ষর হল K। আর এই অক্ষরটি দিয়ে নাম শুরু হয়েছে এমন বহু জনই রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ যদি আপনার বন্ধু হয়, তাহলে তো নিশ্চয়ই কৌতূহল থাকবে তার সম্পর্কে জানবার জন্য। আর সেই কৌতূহল নিরসন করার জন্য জানিয়ে রাখা ভালো যে কোনও কিছু পাওয়ার জন্য এঁরা বহুদূর পর্যন্ত যেতে পারেন। অতএব এঁদের থেকে সাবধান! তবে K কারোর নামের আদ্যাক্ষরে থাকলে সেই মানুষরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, জেদকে ইতিবাচকভাবেই কাজে লাগায়।
[আরও পড়ুন:নামের আদ্যাক্ষর L হলে তাঁরা খুবই হাসিখুশি মানুষ হন]
সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী K এর সঙ্গে ২ নম্বর সংখ্যাটি সম্পর্কিত। তাই ২ সংখ্যার যা যা গুণ রয়েছে, তাইই বিদ্যমান এই আদ্যাক্ষরের নামের মানুষদের মধ্যে। এঁরা যে কোনও পরিস্থিতিতে সমতা রক্ষা করে চলেন। তাই কোনওভাবে বিপদে পড়লেও এঁরা উতরে নিতে পারেন নিজেকে। এঁরা নিজের দ্বারা আশপাশের লোকজনকে প্রভাবিত করতে পারেন। এই ধরণের মানুষরা খুবই দৃঢ়মনস্ক হন।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে যাঁদের M রয়েছে, তাঁদের কর্মোদ্যোগী মানুষ হন ]
তবে কোনও জায়গায় অশান্তি শুরু হলে, সেখানে শান্তি স্থাপনের জন্য সবচেয়ে আগে উদ্যোগ নেন এই মানুষরা। তাঁরা সবসময়ে ভালো কাজ করেন । এই ধরনের মানুষরা খুবই ভালো মধ্যস্থতাকারী হিসাবে প্রতিপন্য হন। ভালো কাজ করে দেখানোর জন্য প্রয়োজনীয় গুণ এঁদের মধ্যে থাকে। প্রত্যেককে সঙ্গে নিয়ে চলতে এঁরা পছন্দ করেন। গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে এঁদের জুড়ি মেলা ভার।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে N থাকলে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে এই গুণগুলি থাকে ]
তবে এঁরা সাধারণত অন্যের উপর নির্ভর করে চলতে পছন্দ করেন। তবে এঁরা নিজেরা নিজের কাছে সৎ থাকেন। নিজেকে সৎ রাখতে এঁরা যাবতীয় চেষ্টা করেন। তার ফলে এই ধরনের মানুষদের আশপাশে সব সময়ে কেউ না কেউ থাকেন। তবে বেশ কিছু সময়ে দেখা যায়, কারণে অকারণে এঁরা জীবন নিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। ফলে তখন নেমে আসে অবসাদ।
[আরও পড়ুন:নামের শুরু যদি O দিয়ে হয় তাহলে সেই ব্যক্তি দায়িত্বশীল হন]