নামের শুরুতে যাঁদের M রয়েছে, তাঁদের কর্মোদ্যোগী মানুষ হন
নামের শুরুতে যদি M থাকে কারও, তাহলে জানবেন তাঁর উপর আপনি নির্ভর করে থাকতে পারবেন। সেই ব্যক্তি ভীষণভাবে বিশ্বাসী হন।
আপনার চেনা জানা অনেকের নামই হয়তো M দিয়ে শুরু হয়ে থাকতে পারে। ইংরাজি বর্ণমালার ১৩ তম এই বর্ণের গুরুত্ব অইপরিসীম। যখনই তা কারোর নামের প্রথমে আদ্যাক্ষর হিসাবে বসে , তখনই এর মাহাত্ব সেই নামে প্রভাব ফেলে।
[আরও পড়ুন: নামের শুরু যদি P দিয়ে হয়, তাহলে সেই ব্যক্তি কেমন হন জেনে নিন]
নামের শুরুতে যদি M থাকে কারও, তাহলে জানবেন তাঁর উপর আপনি নির্ভর করে থাকতে পারবেন। সেই ব্যক্তি ভীষণভাবে বিশ্বাসী হন। M অক্ষরের সঙ্গে ৪ সংখ্যাটি সম্পর্কিত। তাই এঁরা ভীষণ দৃঢ়চেতা। কারণ ৪ সংখ্যারও এই বৈশিষ্ট বিদ্যমান।
[আরও পড়ুন:নামের শুরু যদি O দিয়ে হয় তাহলে সেই ব্যক্তি দায়িত্বশীল হন]
আত্মবিশ্বাসের দিক থেকে M আদ্যাক্ষরের নামের মানুষদের জুড়ি মেলা ভার। এঁরা মূলত কাজ নিয়ে থাকতে ভালোবাসেন। খুবই কাজের মানুষ। কোনও কাজ এঁদের কাঁধে দিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। তবে নিয়মানুবর্তিতার বিষয়ে এঁরা খুবই দুর্বল। কোনওভাবেই এঁরা নিয়ম মাফিক জীবনধারন করেন না।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে N থাকলে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে এই গুণগুলি থাকে ]
তবে সততা এঁদের মধ্যে প্রবল। এঁরা নিজের কাজ, পরিবাবর বন্ধুদের প্রতি যথেষ্ট সৎ। তাই এঁদের ওপর সহজেই ভরসা করা যায়। নামের শুরু যদি M দিয়ে হয়ে থাকে, তাহলে বলা যায়, এঁরা নিজের কাজের বিষয়ে খুবই যত্নবান, ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেন। M -এদের বলে দিতে হয়না কোন কাজের পর কোন কাজ করতে হবে। এঁরা গুছিয়ে কাজ করে নেন।
তবে সমস্ত বিষয় যুক্তি দিয়ে জানতে বুঝতে গিয়ে, এঁরা মাঝে মাঝেই ঝগড়া বা বিতর্কের মধ্যে পড়ে যান। সমস্ত বিষয়ে তর্কাতর্কি করা এঁদের স্বভাবজাত দিক। এঁদের ধৈর্য খুবই কম। তাই সহজেই এঁরা তর্ক করতে শুরু করে দেন। তাই বহু ক্ষেত্রে এই ধরনের মানুষরা অপ্রিয় ও অনভিপ্রেত হয়ে পড়েন।