নামের আদ্য অক্ষর I হলে সেই ব্যাক্তি ভালো 'বন্ধু' হন
ইংরাজি বর্ণমালায়া প্রতিটি বর্ণের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বর্ণ I। কারণ এর বর্ণগত মান ৯ , অন্যদিকে এর সংখ্যাতত্ত্বগত মানও ৯।
ইংরাজি বর্ণমালায়া প্রতিটি বর্ণের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বর্ণ I। কারণ এর বর্ণগত মান ৯ , অন্যদিকে এর সংখ্যাতত্ত্বগত মানও ৯। ফলে, দুদিক থেকে একই মান আসায় এর সংখ্যাত্ত্বগত গুরুত্ব খুব বেশি।
[আরও পড়ুন:নামের আদ্যাক্ষর J হলে এই বিশেষ গুণগুলি থাকে ব্যাক্তির মধ্যে ]
নামের শুরুতে যাঁদের I থাকে ,তাঁরা খুবই আবেগপ্রবণ ও দরদী মানুষ হয়। অন্যের ব্যাথার কথা জানতে পারলে , তাঁর প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে পড়েন। বন্ধু হিসাবে এঁরা খুবই ভালো। তার চেয়েও বড় বিষয় মানুষ হিসাবে এঁরা খুবই উচ্চমানের হয়। এক কথায় বললে এঁরা বড় মাপের মানুষ হন।
[আরও পড়ুন:নামের আদ্যাক্ষর যদি K হয় তাহলে সেই ব্যক্তি পরোপকারী হন ]
এঁদের ওপর নির্ভর তো চেখ বুজে করা যাতে পারে। অন্যদিকে, বিবেকবান হওয়ায়, এঁরা প্রতিটি বিষয় গভীরভাবে চিন্তা ভাবনা করেন। নামের শুরুতে যদি কারোর I বর্ণটি থাকে, তাহলে জানবেন সেই ব্যক্তি যেকোনও কারোর দুঃখে সবরকমের ত্যাগ স্বীকার করতে রাজি হয়ে যাবেন। এঁরা বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ হন। ফলে , সহানুভূতির সঙ্গে বুদ্ধির মিশেলে এঁরা অনেকটাই এগিয়ে যএতে পারেন জীবনে।
[আরও পড়ুন:নামের আদ্যাক্ষর L হলে তাঁরা খুবই হাসিখুশি মানুষ হন]
কোনও কঠিন পরিস্থিতিতে এঁরা সবসময়ে মূল্যবোধকে ঠিক রাখতে সচেষ্ট হন। তাই ন্যায়ের পথে চলে কোনও কিছুকে বিচার করা এঁদের স্বভাবজাত পন্থা। শান্তিপূর্ণভাবে জীবনে চলায় এঁরা বিশ্বাসী হন। কোথাও অশান্তি দেখলেও এঁরা তা বন্ধ করতে উদ্যত হন। কারোর সাথে খুব খারাপ সম্পর্ক না থাকলে , এঁরা সাধারণত ঝগড়া ঝাঁটির দিকে যান না। বন্ধুত্ব ধরে রাখতে এই মানুষরা সবসময়ে সচেষ্ট হন। তবে সময়ে সময়ে এঁরা রাগারাগি একটু করে ফেলেন।
[আরও পড়ুন:নামের শুরুতে যাঁদের M রয়েছে, তাঁদের কর্মোদ্যোগী মানুষ হন ]
ভালোভাবে বাঁচাবার জন্য এঁরা সমস্ত রকমের চেষ্টা করেন। শুধু নিজেরটা নয়, আশপাশের মানুষও যাতে ভালো থাকেন, সেই চেষ্টাও করেন এঁরা। তবে তবে এঁরা বিশেষ ক্ষেত্রে নিজের লোকে দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে থাকতেই ভালোবাসেন। তাই একটু চুপচাপ ধরনের মানুষ হয় এঁরা।