Heat Wave: ভারতে তাপপ্রবাহ সহ্যের সীমা অতিক্রম করবে, প্রভাবিত হবে অর্থনীতি! সতর্কবার্তা বিশ্বব্যাঙ্কের
Heat Wave: ভারতে তাপপ্রবাহ সহ্যের সীমা অতিক্রম করবে, প্রভাবিত হবে অর্থনীতি! সতর্কবার্তা বিশ্বব্যাঙ্কের
এবারের গ্রীষ্মেও দেশের মানুষ তাপপ্রবাহের সম্মুখিন হয়েছেন। তবে ভবিষ্যতের নিরিখে ভারতের তাপপ্রবাহ খারাপ জায়গায় পৌঁছতে পারে। তা মানুষের সহ্যের সীমা অতিক্রম করতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে বিশ্বব্যাঙ্কের এক প্রতিবেদনে। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ভবিষ্যতে চরম তাপপ্রবাহের মুখে যেসব দেশ পড়তে চলেছে, তার মধ্যে ভারতও রয়েছে। প্রতিবেদনে ২০২১ সালের অগাস্টে জলবায়ু পরিবর্তনের মূল্যায়নের বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। প্রসঙ্গে সেখানে বলা হয়েছিল, ভারতীয় উপমহাদেশ আগামী কয়েক দশকে ঘন-ঘন এবং তীব্র তাপপ্রবাহের শিকার হবে।
বাড়ছে তাপপ্রবাহ, গত মার্চ ছিল উষ্ণতম
গত কয়েক দশকে ভারতে তাপপ্রবাহ অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। যার জেরে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ২০২২-এর এপ্রিলে ভারত তাপপ্রবাহের কবলে পড়েছিল। সেই সময় দিল্লির তাপমাত্রা ৪৬ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছিল। অন্যদিকে গত মার্চ মাস ছিল এখনও পর্যন্ত উষ্ণতম।
প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে শীঘ্রই
কেরল
সরকার
এবং
বিশ্বব্যাঙ্কের
ব্যবস্থাপনায়
তিরুবনন্তপুরমে
দু-দিনের
ইন্ডিয়া
ক্লাইমেট
অ্যান্ড
ডেভেলপমেন্ট
পার্টনারস
মিটে
'ক্লাইমেট
ইনভেস্টমেন্ট
অপারচুনিটিস
ইন
ইন্ডিয়াস
কুলিং
সেক্টর'
শীর্ষক
রিপোর্ট
প্রকাশ
করা
হবে।
এই
রিপোর্টে
বলা
হয়েছে
সাম্প্রতিক
সময়ে
ভার
বেশি
তাপমাত্রার
সম্মুখীন
হচ্ছে।
যা
আগে
আসছে
এবং
অনেক
বেশি
সময়
ধরে
থাকছে।
বিশ্বব্যাঙ্কের
রিপোর্টে
বলা
হয়েছে,
বর্তমানের
তাপপ্রবাহ
চলছে,
সেব্যাপারে
অনেক
জলবায়ু
বিজ্ঞানীই
আগেই
সতর্ক
করেছিলেন।
বলেছিলেন
যে
দক্ষিণ
এশিয়া
জুড়ে
তাপপ্রবাহ
চলবে।
২০২১-এ
আবহাওয়া
নিয়ে
জি
২০
সম্মেলনে
বলা
হয়েছিল
কার্বন
বেশি
নির্গত
হতে
থাকলে
২০৩৫-৬৫
সালের
মধ্যে
ভারত
জুড়ে
তাপপ্রবাহ
২৫
গুণ
বেশি
স্থায়ী
হতে
পারে।
বিঘ্নিত হতে পারে উৎপাদনশীলতা
বিশ্বব্যাঙ্কের
প্রতিবেদনে
সতর্ক
করে
বলা
হয়েছে,
তাপমাত্রা
বৃদ্ধির
ফলে
অর্থনৈতিক
উৎপাদনশীলতা
বিপন্ন
হতে
পারে।
প্রতিবেদন
অনুসারে
ভারতের
শ্রম
শক্তির
৭৫
শতাংশ
অর্থাৎ
প্রায়
৩৮
কোটি
মানুষ
তাপের
মধ্যেই
শ্রমদান
করে
থাকেন।
কোনও
কোনও
সময়
তা
একেবারে
সহ্যের
সীমায়
পৌঁছে
যায়।
প্রতিবেদনে
সতর্ক
করে
বলা
হয়েছে,
২০৩০
সালের
মধ্যে
তাপমাত্রা
বৃদ্ধির
কারণে
উৎপাদনশীলতা
হ্রাস
পেতে
পারে।
বিশ্ব
জুড়ে
কাজ
হারাতে
পারেন
প্রায়
৮
কোটি
মানুষ।
যার
মধ্যে
ভারতের
অবদান
হতে
পারে
৩.৪
কোটি।
কেননা
দক্ষিণ
এশিয়ার
দেশগুলির
মধ্যে
ভারতে
সব
থেকে
বেশি
মানুষ
তাপ
সঙ্গে
নিয়েই
কাজ
করেন।
তাপমাত্রা
বৃদ্ধি
প্রভাব
দীর্ঘ
মেয়াদি
খাদ্য
নিরাপত্তা
এবং
জনস্বাস্থ্য
নিরাপত্তায়ও
প্রভাব
ফেলবে।
কেননা
তা
কোল্ড
চেন
ভেঙে
দিয়ে
খাদ্য
এবং
ওষুধ
নষ্ট
করে
দিতে
পারে।
এর
থেকে
রক্ষা
পেতে
কোল্ড
চেন
নেটওয়ার্কের
প্রয়োজন।
খাদ্য
এবং
ওষুধ
সরবরাহের
জন্য
কোল্ড
চেন
রেফ্রিজারেশনের
ওপরে
নির্ভর
করতে
হবে
বেশি
মাত্রায়।
প্রভাব ফেলতে পারে অর্থনীতিতে
ক্রমবর্ধমান তাপ এবং আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ার কারণে এই দশরে শেষে ভারতের জিডিপির প্রায় ৪.৫ শতাংশ ঝুঁকির মুধে পড়তে পারে। প্রতিবেদন অনুসারে ভারতের জিডিপির ৪.৫ শতাংশের হল ১৫০ থেকে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মতো।
MCD Election Result: দিল্লিবাসীর ভালবাসায় মুগ্ধ! আপের জয়ের পরে মোদীর আশীর্বাদ চাইলেন কেজরিওয়াল