বাতিল এসএসসির গ্রুপ ডি নিয়োগের বোর্ড, রাজ্য মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত
বাতিল এসএসসির গ্রুপ ডি নিয়োগের বোর্ড, রাজ্য মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলা যখন চরমে ঠিক তখনই বড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য মন্ত্রিসভা। বাতিল করা হল এসএসসির গ্রুপ ডি নিয়োগের বোর্ড বাতিল করল রাজ্যমন্ত্রিসভা। সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই রাজ্যমন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এবার থেকে এসএসসি গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ হবে স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে।
রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক
আজই উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগে নবান্নে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক ডেকেছিলেন তিনি। সেই বৈঠকে একাধিক ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। সেখানে শুরুতেই মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে আচার্য করার সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেয়া হয়েছে। অনেক দিন ধরেই এই নিয়ে আলোচনা চলছিল। শেষে রাজ্যমন্ত্রিসভা সিলমোহর দিয়েছে তাতে। এবার রাজ্য বিধানসভায় েপশ করা হবে প্রস্তাব। এদিন রাজ্যে ২৫০০ আশা কর্মী িনয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে রাজ্যমন্ত্রিসভায়।
এসএসসি গ্রুপ-ডি নিয়ে সিদ্ধান্ত
এসএসসি গ্রুপ ডি নিয়োগ নিয়ে এদিন বড় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েেছ রাজ্যমন্ত্রিসভার বৈঠকে। গ্রুপ ডি িনয়োগের বোর্ড বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এবার থেকে এসএসসির গ্রুপ ডি নিয়োগ করা হবে স্টাফ সিলেকশন কমিটির মাধ্যমে। এমনই সিদ্ধান্ত হয়েছে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এদিকে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীিত। গ্রুপ ডি নিয়োগে একাধিক দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে। একাধিক ব্যক্তির চাকরি খারিজ করা হয়ছে।
এসএসসি নিয়ে সিবিআই তদন্ত
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার সিবিআই তদন্ত চলছে। একের পর এক নেতা মন্ত্রীর নাম জড়িয়েছে সেই মামলায়। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীকে একাধিকবার জেরা করেছে সিবিআই। তাঁর মেয়ের চাকরি খারিজ করে দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে শাসক দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে েজরা করেছে সিবিআই। এসএসসির একাধিক কর্তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। আরো একাধিক নেতা জড়িত রয়েছেন বলে দাবি।
চাকরি খারিজ
এসএসসি দুর্নীতি মামলায় আজ ফের চাকরি খারিজের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তালিকার অনেক পিছনে থেকে কীভাবে চাকরি পাওয়া গেল তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আদালত। বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বেঞ্চ চাকরি খারিজের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। এক শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। প্যােনলে ২০০ নম্বরে নাম থাকার পরে কীভাবে তিনি চাকরি পেলেন তিনি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।