বুঝিয়া করিও কাজ, দলে গদ্দারদের স্থান নেই! বিধায়কদের বার্তা দিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক
দলত্যাগী বিধায়কদের দলে কোনও স্থান নেই। এমনটাই জানিয়ে দিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
দলত্যাগী
বিধায়কদের
দলে
কোনও
স্থান
নেই।
এমনটাই
জানিয়ে
দিয়েছেন
উত্তর
২৪
পরগনা
জেলা
তৃণমূলের
সভাপতি
তথা
খাদ্যমন্ত্রী
জ্যোতিপ্রিয়
মল্লিক।
তিনি
বলেন,
কোন
বিধায়ক
যাঁরা
দলত্যাগ
করেছেন,
কিংবা
বেইমানি
করেছেন,
দলে
তাঁদের
কোনও
স্থান
নেই।
তবে
রাজনৈতিক
মহলের
মত,
জ্যোতিপ্রিয়
মল্লিক
এই
বার্তা
দিয়ে
দলে
থাকা
বিধায়ক,
যাঁরা
বিজেপির
দিকে
পা
বাড়িয়ে
রয়েছেন,
তাঁদেরকেই
বার্তা
দিলেন
।
শ্যামনগরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সোমনাথ তালুকদার থেকে বিজেপিতে যোগদান করবেন না। যাঁরা দলের সঙ্গে থেকে দলের সঙ্গে গদ্দারি করেছে, তাঁদের একজনকেও দলে নেওয়া হবে না।
প্রসঙ্গত উত্তর ২৪ পরগনার তিন বিধায়ক, বিজপুরের শুভ্রাংশু রায়, নোয়াপাড়ার সুনীল সিং এবং বনগাঁ উত্তরের বিশ্বজিৎ দাস তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি যোগ দিয়েছেন। এই সব বিধায়করা এখন কপাল চাপড়াচ্ছে। তাদের ফেরত নেওয়া হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
উত্তর ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূলের সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, বুঝিয়া করিও কাজ। করে বুঝতে গেলে আর হবে না। ওই সব বিধায়ক আবেদন করলেও দল নেবে না। তিনি জানান, কোন বিধায়ক যাঁরা দলত্যাগ করেছেন, কিংবা বেইমানি করেছেন, দলে তাঁদের কোনও স্থান নেই।
প্রসঙ্গত রাজ্য বিজেপির একাধিক শীর্ষ নেতা দাবি করেছেন বহু তৃণমূল বিধায়ক তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। সেই সংখ্যাটা একশোর ওপরে বলেও দাবি বিজেপির। অন্যদিকে তৃণমূলের দাবি, লোকসভা নির্বাচনের পর বিশেষ করে উত্তর ২৪ পরগনা ভাঙন দেখা গেলেও পরবর্তী সময়ে দলত্যাগীরা তৃণমূলের ফিরে আসে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হালিশহর, কাঁচড়াপাড়া, বনগাঁর মতো পুরসভায় এই দলবদল দেখা গিয়েছিল।
[কাঁকিনাড়া স্টেশনে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, বোমাবাজিতে মৃত ট্রেনযাত্রী]