এতদিনে দল পেতে চলেছেন লক্ষ্মণ! সর্বভারতীয় দল কার্যত রাজি
শীঘ্রই হয়তো দল পেতে চলেছে এককালের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা লক্ষ্মণ শেঠ। তিনি কংগ্রেসে যাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন বেশ কিছুদিন আগেই।
শীঘ্রই হয়তো দল পেতে চলেছে এককালের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা লক্ষ্মণ শেঠ। তিনি কংগ্রেসে যাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন বেশ কিছুদিন আগেই। কিন্তু দলের একাংশ বিষয়টি নিয়ে বিরোধিতা করে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রদেশ সভাপতির ইচ্ছা থাকলেও বাধা হয়ে দাঁড়ান আবদুল মান্নান। বিষয়টি যায় কংগ্রেস হাইকমান্ড পর্যায়েও।
সিপিএম থেকে বহিষ্কারের পর বিজেপি। সেখানে ভাল লাগেনি লক্ষ্মণ শেঠের। তৃণমূলে যাওয়ার জন্য শুভেন্দু অধিকারীকে ফোনও করেছিলেন একাধিকবার। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারী সেই ফোন ধরেননি। শেষমেশ কংগ্রেস। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রদেশ কংগ্রেসে বিষয়টি নিয়ে বাধা তৈরি হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে নিজের বিরোধিতার কথা জানিয়েছিলেন আব্দুল মান্নান। তাঁর মত এআইসিসিকেও জানিয়ে দেন তিনি।
বিষয়টি নিয়ে আগেই কংগ্রেসে আলোচনা হয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র জানিয়েছেন, দলে যোগ দিলেই জানতে পারবেন। তবে সূত্রের খবর অনুযায়ী, তাঁর সাম্প্রতিক দিল্লি সফরে লক্ষ্মণ শেঠে কংগ্রেসে যোগদানের বিষয়টি নিয়ে অনেকদূর অগিয়েছে। সেই কারণে জল্পনাও বেড়ে কংগ্রেসে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, সোমেন মিত্রের মত হল, রসদের প্রশ্নে প্রদেশ নেতৃত্বের মুখাপেক্ষি হয়ে থাকবেন না এমন নেতার দরকার। সেই দিক থেকে লক্ষ্মণ শেঠই উপযুক্ত।
প্রসঙ্গত লক্ষ্মণ শেঠ বলেছেন, তাঁকে নন্দীগ্রামের গণহত্যার খলনায়ক বলে প্রচার করা হয়েছে। কিন্তু তা কতদূর সত্যি তা বিবেচনা করে দেখা উচিত। বিবেচনা না করেই তাঁর গায়ে তকমা সেঁটে দেওয়া হয়েছে বলে আপেক্ষ করেছেন লক্ষ্মণ শেঠ।