২০২১-এর লক্ষ্যে বঙ্গ বিজেপি এবার ধরেছে মেঠো সুর! বাঙালির মন জয়ে হাতিয়ার লোকগান
২০২১-এ বাংলা দখলের লক্ষ্যে কোনও ফাঁক রাখতে চাইছেন না বঙ্গ বিজেপির তাবড় নেতারা। বাংলার হৃদয় স্পর্শ করতে এবার মেঠো সুরে আহ্বান জানাবেন কৈলাশ-মুকুল-দিলীপরা।
২০২১-এ বাংলা দখলের লক্ষ্যে কোনও ফাঁক রাখতে চাইছেন না বঙ্গ বিজেপির তাবড় নেতারা। বাংলার হৃদয় স্পর্শ করতে এবার মেঠো সুরে আহ্বান জানাবেন কৈলাশ-মুকুল-দিলীপরা। মেঠো সুরে বাঙালির মন জয় করতে কলকাতায় বিশাল সমাবেশের আয়োজন করতে চলেছে বঙ্গ বিজেপি। বাউল, ভটিয়ালি, লোকগীতি আর কীর্তনের সুরে সুর মেলাবেন বঙ্গ বিজেপির নেতারাও।
বিজেপির সঙ্গীত সম্মেলন
মহাজাতি সদনে বিজেপি এই সঙ্গীত সম্মেলন করতে চলেছেন। বঙ্গ বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মুকুল রায়, রাহুল সিনহারা এবার সম্মিলিত হয়েছেন সঙ্গীত সাধনায়। এবার মেঠো সুরে মন মজিয়েই বাংলাকে আপন করে নেবে বিজেপি।
বাংলার লোক শিল্পে বিজেপি
বিজেপি এবার শিল্পীদের নিয়ে একটি সংগঠন তৈরি করতে চাইছে। বাংলার লোক শিল্পে যেখানে শুধুই বিরাজ করত তৃণমূল, সেখানে এবার বিজেপি প্রবেশ করতে চলেছে। ইতিমধ্যে গেরুয়া শিল্পী সংগঠনে অনেক লোকশিল্পী যোগ দিয়েছেন। সিদ্ধার্থ নস্কর এই সমাবেশের দায়িত্বে রয়েছেন। তৃণমূলের সংগঠনকে খর্ব করে নিজেদের সংগঠন বৃদ্ধি করতে তৎপর বিজেপি।
তৃণমূল বিরোধী সুর তীব্র
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লোকশিল্পীদের জন্য ভাতা দান থেকে শুরু করে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আসছে। লোকশিল্পীরা নিজেদের শিল্পকর্ম দেখানোর সুযোগও পাচ্ছেন বিভিন্ন সরকারি অনুষ্ঠানে। তা সত্ত্বেও বিভিন্ন শিল্পীজের মন ভেঙেছে। উত্তরবঙ্গের মতো জঙ্গলমহলেও তৃণমূল বিরোধী সুর তীব্র।
[উৎসবের মরশুমে বন্যা সতর্কতা জারি চার রাজ্যে, আশঙ্কা বাংলায়ও]
[বিজেপিতে যাওয়ার হিড়িক দলীয় সুপ্রিমোর বার্তাতেই, দক্ষিণে শুরু হয়েছে অন্য সমীকরণ]