বর্ষা শুরু না হতেই ভয়াবহ ভাঙন ভাগীরথীতে, তলিয়ে গেল কয়েক বিঘা চাষের জমি
বর্ষা শুরু না হতেই ভয়াবহ ভাঙন ভাগীরথীতে, তলিয়ে গেল কয়েক বিঘা চাষের জমি
বর্ষা শুরু না হতেই ভয়াবহ ভাগীরথীর ভাঙন, তলিয়ে গেল কয়েক বিঘা চাষের জমি। সেই সঙ্গে বহু আম, সেগুন সহ বহু মূল্যবান গাছ। মাথায় হাত চাষীদের। এভাবে চলতে থাকলে রাতারাতি পরিবার নিয়ে নদীতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন গ্রামবাসীরা।
একমাস আগে আম্ফানের তান্ডব, পরে ভরা কোটালের পর থেকেই ভাঙতে শুরু করেছে নদী এছাড়াও হাওয়া অফিস জানাচ্ছে এবছর বৃষ্টির ভাগ অনেকটাই বেশি। তবে বর্ষা কাল শুরুর আগেই শান্তিপুর থানার বেলঘড়িয়া 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের মঠপাড়ার বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে ভাগীরথী নদীর ভাঙ্গন।
জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে নিমেষেই গঙ্গার ভাঙ্গনে তলিয়ে গেছে প্রায় বিঘা বিঘা চাষের জমি। লক্ষ লক্ষ টাকার ক্ষতি স্থানীয় বাসিন্দাদের। এই প্রথম নয় এর আগেও মঠপাড়া এলাকায় ভাঙন দেখা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে, জেলা স্তর পর্যন্ত স্থানীয় বাসিন্দাদের তরফ থেকে একাধিকবার লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেইভাবে প্রশাসন কোনো নজরই দেইনি।
গ্রামবাসীদের
আশঙ্কা,
এইভাবে
গঙ্গার
ভাঙ্গন
চলতে
থাকলে
কবে
রাতারাতি
গ্রাম
শুদ্ধ
তলিয়ে
যেতে
পারে।
কখনও
কখনও
অস্থায়ীভাবে
বালির
বস্তা
দিয়ে
ভাঙ্গন
রোধ
করার
চেষ্টা
করা
হয়,
তাও
আবার
গঙ্গাবক্ষে
তলিয়ে
যায়।
শান্তিপুর
থানা
হরিপুর
গ্রাম
পঞ্চায়েত
থেকে
শুরু
করে
বেলঘড়িয়া
2
নম্বর
গ্রাম
পঞ্চায়েতের
একই
অবস্থা।
প্রতিবছরই
বর্ষার
সময়
চাষের
জমি
তলিয়ে
যায়।
স্থানীয়
বাসিন্দাদের
ভাঙ্গনের
ফলে
আতঙ্কে
দিন
কাটছে
তাদের।
উল্লেখ্য,
দিন
কয়েক
আগে
নদীয়া
জেলার
জেলাশাসক
বিভু
গোয়েল
গঙ্গা
ভাঙ্গন
পরিদর্শন
করতে
আসেন।
স্থানীয়দের তিনি আশ্বাস দেন যাতে স্থায়ীভাবে গঙ্গার বাঁধ দেওয়া হয়। তবে তার পর থেকে আর খোজ নেননি তিনি। এলাকার বাসিন্দারা বক্তব্য, প্রতিবছর প্রশাসনের তরফ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয় বটে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়না।
হুগলিতে বাম ও বিজেপি থেকে দলে দলে যোগ তৃণমূলে! পথ দেখিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দাবি দিলীপ যাদবের